জওয়ানদের বিরুদ্ধে ১০ কোটির মামলা করবেন প্রার্থী প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়

Spread the love

জওয়ানদের বিরুদ্ধে ১০ কোটির মামলা করবেন প্রার্থী প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়

কেজওয়ানদের বিরুদ্ধে ১০ কোটির মামলা করবেন প্রার্থী প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়

নিউজ ডেস্ক,অয়ন বাংলা:- ভোটের দিন মার খাওয়ার যন্ত্রণা এখনও ভুলতে পারছেন না কেন্দ্রীয় বাহিনীর হাতে প্রহৃত হাওড়া (সদর) লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী প্রসূন ব্যানার্জি এবার অভিযুক্ত জওয়ানদের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করতে চলেছেন। ইতিমধ্যে তিনি তাঁর আইনজীবীকে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র তৈরি করার নির্দেশেও দিয়েছেন।

মঙ্গলবার প্রসূনবাবু বলছিলেন, ‘আমি ভারতীয় ফুটবল দলের অধিনায়ক ছিলাম। অর্জুন পুরস্কার পেয়েছি। জাতীয় সম্মানে ভূষিত হয়েছি। ফুটবলার হিসেবে বহু বছর সম্মানের সঙ্গে ভারতীয় দলের প্রতিনিধিত্ব করেছি। এশিয়াডে ভারতীয় ফুটবল দলের অন্যতম সদস্য ছিলাম। মাঠে কোনওদিন হলুদ কার্ড পর্যন্ত দেখিনি। আমি দু’‌বারের সাংসদ। তা সত্ত্বেও বিনা প্ররোচনায় যেভাবে আমাকে প্রকাশ্যে নির্মমভাবে কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা লাঠিপেটা করল, তা কিছুতেই মেনে নেওয়া যায় না। সেই সঙ্গে আমাকে এবং দলনেত্রী মমতা ব্যানার্জির নাম করে ওরা যে রকম অশ্রাব্য ভাষায় গালিগালাজ করেছে, তা কিছুতেই মানতে পারছি না। আমি ঠিক করেছি, এ ব্যাপারে কেন্দ্রীয় বাহিনীর অভিযুক্ত জওয়ানদের বিরুদ্ধে ১০ কোটি টাকার মানহানির মামলা দায়ের করব। প্রয়োজনীয় কাগজপত্র তৈরি করছে আমার আইনজীবী। শিগগিরই আমি এই মানহানির মামলা দায়ের করব।’‌

সোমবার কীরকম ভোট হচ্ছে তা দেখতে দাশনগরের বালিটিকুরির মুক্তরাম দে হাইস্কুলের বুথে ঢুকতে গেলে, কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা প্রসূনবাবুকে বাধা দেয়। তিনি তাঁর নির্বাচন কমিশনের দেওয়া পরিচয়পত্র দেখালে, কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা সেটা টেনে ছিঁড়ে দিয়ে তাঁকে ও তাঁর নির্বাচনী এজেন্ট ইন্দ্রনীল বসুকে বেদম লাঠিপেটা করে। দু‌জনেই মারাত্মক জখম হন। অভিযোগ, ভোটের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা ভোটারদেরও মারধর করে জওয়ানরা।

এদিনও প্রসূনবাবুর সারা গায়ে ব্যথা। তিনি বললেন, ‘যেভাবে আমাকে মারা হয়েছে, তাতে আমি মরেও যেতে পারতাম। নেহাত ফুটবল খেলতাম বলে প্রাণে বেঁচে গেছি। তবে এত মার খেয়েও আমি মাথা ঠান্ডা রেখেছিলাম। ওদের ফাঁদে পা দিয়ে কোনও গোলমালে জড়াইনি।’‌‌‌ন্দ্রীয় বাহিনীর হাতে প্রহৃত হাওড়া (সদর) লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী প্রসূন ব্যানার্জি এবার অভিযুক্ত জওয়ানদের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করতে চলেছেন। ইতিমধ্যে তিনি তাঁর আইনজীবীকে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র তৈরি করার নির্দেশেও দিয়েছেন।

মঙ্গলবার প্রসূনবাবু বলছিলেন, ‘আমি ভারতীয় ফুটবল দলের অধিনায়ক ছিলাম। অর্জুন পুরস্কার পেয়েছি। জাতীয় সম্মানে ভূষিত হয়েছি। ফুটবলার হিসেবে বহু বছর সম্মানের সঙ্গে ভারতীয় দলের প্রতিনিধিত্ব করেছি। এশিয়াডে ভারতীয় ফুটবল দলের অন্যতম সদস্য ছিলাম। মাঠে কোনওদিন হলুদ কার্ড পর্যন্ত দেখিনি। আমি দু’‌বারের সাংসদ। তা সত্ত্বেও বিনা প্ররোচনায় যেভাবে আমাকে প্রকাশ্যে নির্মমভাবে কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা লাঠিপেটা করল, তা কিছুতেই মেনে নেওয়া যায় না। সেই সঙ্গে আমাকে এবং দলনেত্রী মমতা ব্যানার্জির নাম করে ওরা যে রকম অশ্রাব্য ভাষায় গালিগালাজ করেছে, তা কিছুতেই মানতে পারছি না। আমি ঠিক করেছি, এ ব্যাপারে কেন্দ্রীয় বাহিনীর অভিযুক্ত জওয়ানদের বিরুদ্ধে ১০ কোটি টাকার মানহানির মামলা দায়ের করব। প্রয়োজনীয় কাগজপত্র তৈরি করছে আমার আইনজীবী। শিগগিরই আমি এই মানহানির মামলা দায়ের করব।’‌

সোমবার কীরকম ভোট হচ্ছে তা দেখতে দাশনগরের বালিটিকুরির মুক্তরাম দে হাইস্কুলের বুথে ঢুকতে গেলে, কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা প্রসূনবাবুকে বাধা দেয়। তিনি তাঁর নির্বাচন কমিশনের দেওয়া পরিচয়পত্র দেখালে, কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা সেটা টেনে ছিঁড়ে দিয়ে তাঁকে ও তাঁর নির্বাচনী এজেন্ট ইন্দ্রনীল বসুকে বেদম লাঠিপেটা করে। দু‌জনেই মারাত্মক জখম হন। অভিযোগ, ভোটের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা ভোটারদেরও মারধর করে জওয়ানরা।

এদিনও প্রসূনবাবুর সারা গায়ে ব্যথা। তিনি বললেন, ‘যেভাবে আমাকে মারা হয়েছে, তাতে আমি মরেও যেতে পারতাম। নেহাত ফুটবল খেলতাম বলে প্রাণে বেঁচে গেছি। তবে এত মার খেয়েও আমি মাথা ঠান্ডা রেখেছিলাম। ওদের ফাঁদে পা দিয়ে কোনও গোলমালে জড়াইনি।’‌‌‌ এটা সত্যিই হতাশা জনক।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.