‘ক্যাব আর এনআরসি এক মুদ্রার দুই পিঠ’, খড়গপুরে বললেন মমতা
ওয়েবডেস্ক:- 2016 সালের পর পবার লোকসভায় নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল পেশ হয়ে গেল। তীব্র বাদানুবাদের মাঝেই CAB লোকসভায় নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল পেশ হয়ে গেল। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এদিন এই বিলের প্রস্তাব করেন। বিলের পক্ষে ভোট পড়েছে ২৯৩টি। বিপক্ষে ভোট পড়েছে ৮২টি। এদিন সংসদের নিম্নকক্ষে তুমুল হইহট্টগোলের মধ্যেই বিলে পেশ করেন তিনি। বিরোধীদের বারবার বিরোধিতায় অমিত শাহ বলেন,
বিলের বিরুদ্ধে যত প্রশ্ন থাকবে সব প্রশ্নের জবাব তিনি দেবেন। এদিন তিনি কংগ্রেসকে নিশানা করে বলেন, ধর্মের ভিত্তিতে দেশভাগ করেছিল কংগ্রেস, বিজেপি নয়। এদিন তিনি আরও বলেন, দেশে সংখ্যালঘুদের অধিকার কেড়ে নেওয়া হবে না এই বিলের মাধ্যমে। তবে এই বিল অনুপ্রবেশকারীদের বিরুদ্ধে বলে জানান অমিত। আইন মোতাবেক সংখ্যালঘু মুসলিমরাও নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করতেই পারবেন বলে উল্লেখ করেন তিনি। এদিন অমিত শাহ বলেন, এই বিল সংক্রান্ত বিরোধীদের সবার প্রশ্নের উত্তর তিনি দেবেন। আমরা পাঁচ বছরের জন্য নির্বাচিত, আমাদের কথা শুনতে হবে। তাই ওয়াক আউট করবেন না। যদিও এর বিরোধিতায় সওয়াল করেন কংগ্রেস সহ বিরোধীরা। এদিন এই বিলের বিরোধিতায় সোচ্চার হন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সোমবার খড়গপুরের সভা থেকে মমতা বলেন, রাজ্যে কোনও এনআরসি হবে না। একজনকেও তিনি রাজ্য ছেড়ে বেড়োতে দেবেন না। খড়গপুর থেকে রাজ্যবাসীকে আশ্বস্ত করে বলেন মুখ্যমন্ত্রী।
আসুন আমরা জোট বাধি একটা লোককেও দেশ থেকে বের করা চলবে না। কোনও বিভাজনের রাজনীতি হবে না। যাই রাজনৈতিক স্লোগান থাকুক, বিভাজন এবং শাসনের রাজনীতি চলবে না। সবার ওপরে দেশ। সারে জাঁহা সে আচ্ছা হিন্দুস্তাঁ হামারা। এই কথাতেই বিস্বাস করতে হবে। সংসদে নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল পেশ হওয়া নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ক্যাব আর এনআরসি মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ। সবই এক। এপ্রসঙ্গেই মুখ্যমন্ত্রী উল্লেখ করেন, অসমে ১৩ লক্ষ হিন্দুর নাম বাদ দেওয়া হয়েছে, গোর্খাদের বাদ দেওয়া হযেছে। কেন এটা হবে। প্রথমে রুটি দিন, বস্ত্র দিন, বাসস্থান দিন, মানুষকে ভাগ করবেন না।
এদিন সংসদে ক্যাবের বিপক্ষে সওয়াল করেন তৃণমূল সাংসদ সৌগত রায়ও। তিনি অভিযোগ করেন এই বিল সংবিধানের অনুচ্ছেদ ১৪-কে লঙ্ঘন করছে। দেশের সংবিধানের প্রাণ পুরুষদের স্বপ্নভঙ্গ হবে এই বিল লাগু হলে। যদিও সংবিধানের কোনও অনুচ্ছেদ লঙ্ঘিত হবে না বলেই সংসদকে আশ্সস্ত করার চেষ্টা করেন অমিত শাহ।
সভায় কংগ্রেস দলনেতা অধীর চৌধুরী বলেন, এই বিল সংখ্যালঘুদের নিশানা করে আইনে পরিণত করার চেষ্টা চলছে। জবাবে অমিত শাহ বলেন, এই বিল দশমিক শুন্য শুন্য এক শতাংশও সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে নয়। সংখ্যালঘুরা আইন মোতাবেক দেশের নাগরিকত্ব পাওয়ার জন্য আবেদন করতেই পারবেন। এদিনই কংগ্রেসের বিরুদ্ধে সুর চড়াতেও ছাড়েননি অমিত শাহ। তিনি বলেন, দেশকে ধর্মের ভিত্তিতে ভাগ করেছিল কংগ্রেস, বিজেপি নয়। আরও সোচ্চার হন কংগ্রেস সাংসদরা। যদিও ভোটাভুটিতে সংসদে পেশ হয় বিল।ল বিওলও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এদিন এই বিলের প্রস্তাব করেন। বিলের পক্ষে ভোট পড়েছে ২৯৩টি। বিপক্ষে ভোট পড়েছে ৮২টি। এদিন সংসদের নিম্নকক্ষে তুমুল হইহট্টগোলের মধ্যেই বিলে পেশ করেন তিনি। বিরোধীদের বারবার বিরোধিতায় অমিত শাহ বলেন,
বিলের বিরুদ্ধে যত প্রশ্ন থাকবে সব প্রশ্নের জবাব তিনি দেবেন। এদিন তিনি কংগ্রেসকে নিশানা করে বলেন, ধর্মের ভিত্তিতে দেশভাগ করেছিল কংগ্রেস, বিজেপি নয়। এদিন তিনি আরও বলেন, দেশে সংখ্যালঘুদের অধিকার কেড়ে নেওয়া হবে না এই বিলের মাধ্যমে। তবে এই বিল অনুপ্রবেশকারীদের বিরুদ্ধে বলে জানান অমিত। আইন মোতাবেক সংখ্যালঘু মুসলিমরাও নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করতেই পারবেন বলে উল্লেখ করেন তিনি। এদিন অমিত শাহ বলেন, এই বিল সংক্রান্ত বিরোধীদের সবার প্রশ্নের উত্তর তিনি দেবেন। আমরা পাঁচ বছরের জন্য নির্বাচিত, আমাদের কথা শুনতে হবে। তাই ওয়াক আউট করবেন না। যদিও এর বিরোধিতায় সওয়াল করেন কংগ্রেস সহ বিরোধীরা। এদিন এই বিলের বিরোধিতায় সোচ্চার হন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সোমবার খড়গপুরের সভা থেকে মমতা বলেন, রাজ্যে কোনও এনআরসি হবে না। একজনকেও তিনি রাজ্য ছেড়ে বেড়োতে দেবেন না। খড়গপুর থেকে রাজ্যবাসীকে আশ্বস্ত করে বলেন মুখ্যমন্ত্রী।
আসুন আমরা জোট বাধি একটা লোককেও দেশ থেকে বের করা চলবে না। কোনও বিভাজনের রাজনীতি হবে না। যাই রাজনৈতিক স্লোগান থাকুক, বিভাজন এবং শাসনের রাজনীতি চলবে না। সবার ওপরে দেশ। সারে জাঁহা সে আচ্ছা হিন্দুস্তাঁ হামারা। এই কথাতেই বিস্বাস করতে হবে। সংসদে নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল পেশ হওয়া নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ক্যাব আর এনআরসি মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ। সবই এক। এপ্রসঙ্গেই মুখ্যমন্ত্রী উল্লেখ করেন, অসমে ১৩ লক্ষ হিন্দুর নাম বাদ দেওয়া হয়েছে, গোর্খাদের বাদ দেওয়া হযেছে। কেন এটা হবে। প্রথমে রুটি দিন, বস্ত্র দিন, বাসস্থান দিন, মানুষকে ভাগ করবেন না।
এদিন সংসদে ক্যাবের বিপক্ষে সওয়াল করেন তৃণমূল সাংসদ সৌগত রায়ও। তিনি অভিযোগ করেন এই বিল সংবিধানের অনুচ্ছেদ ১৪-কে লঙ্ঘন করছে। দেশের সংবিধানের প্রাণ পুরুষদের স্বপ্নভঙ্গ হবে এই বিল লাগু হলে। যদিও সংবিধানের কোনও অনুচ্ছেদ লঙ্ঘিত হবে না বলেই সংসদকে আশ্সস্ত করার চেষ্টা করেন অমিত শাহ।
সভায় কংগ্রেস দলনেতা অধীর চৌধুরী বলেন, এই বিল সংখ্যালঘুদের নিশানা করে আইনে পরিণত করার চেষ্টা চলছে। জবাবে অমিত শাহ বলেন, এই বিল দশমিক শুন্য শুন্য এক শতাংশও সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে নয়। সংখ্যালঘুরা আইন মোতাবেক দেশের নাগরিকত্ব পাওয়ার জন্য আবেদন করতেই পারবেন। এদিনই কংগ্রেসের বিরুদ্ধে সুর চড়াতেও ছাড়েননি অমিত শাহ। তিনি বলেন, দেশকে ধর্মের ভিত্তিতে ভাগ করেছিল কংগ্রেস, বিজেপি নয়। আরও সোচ্চার হন কংগ্রেস সাংসদরা। যদিও ভোটাভুটিতে সংসদে পেশ হয় বিল।
গোটা দেশ জুড়ে শুরু হয়েছে তীব্র প্রতিক্রিয়া ।
সৌজন্য :- মহানগর ওয়েব ডেস্ক