ভাইরাল ফিভারের অজানা তথ্য ও উপায়

Spread the love


শীত পেরিয়ে বসন্তের শুষ্ক পরশ লাগলেই ছোট থেকে বড় সকলেরই কমবেশ ঠান্ডা, কাশি, মাথাব্যাথা, সর্দি, হাত পা ব্যাথা, জয়েন্টের ব্যাথা, ফিভার প্রভৃতি সিম্পটমস দেখা দেয়৷
কারণ হিসাবে বিভিন্ন ভাইরাস বিশেষ করে ফ্লু, হারপিস, ইনফ্লুয়েন্জা, ইবিভি, প্রভৃতি দায়ী৷ অনেকাংশে স্ট্রেপটোকক্কাই ব্যাকটেরিয়াও থাকে যেহেতু ইবিভি ও সিন্জলস ভাইরাসের কো-ফ্যাক্টর হিসাবে ব্যাকটেরিয়াটি কাজ করে৷
দেহে অলরেডি বিভিন্ন হেভি মেটালস যেমন মারকারি, কপার,এলুমিনিয়াম, আর্সেনিক, নিকেল,ক্যাডমিয়াম প্রভৃতি লিভারে সন্চিত থাকলে বা বডি ফ্লুয়িডে থাকলে এবং লিভার যথেষ্ট সক্রিয় না থাকলে শুষ্ক পরিবেশের অনার্দ্রতা ও তাপমাত্রার পরিবর্তন ও বায়ুতে বিভিন্ন ভাইরাস ও রেণুর উপদ্রপ দেহের ইমিউনিটিকে অনেকটা দূর্বল করে দেয়৷ ফলে, এই সকল সিম্পটমস গুলো পরিলক্ষিত হয়৷ কিছু কিছু ক্ষেত্রে রাসকজিং সিন্জলস ভাইরাস থেকে স্কিনের বিভিন্ন জায়গায় রাস দেখা দেয়৷
ব্যাবস্থা নিতে আপনার দৈহিক আর্দ্রতা ঠিক রাখতে হবে, দেহের এন্টিভাইরাল ক্ষমতা বাড়াতে হবে, হেভি মেটাল এক্সপোজার কম করতে হবে৷ দেহের হাইড্রেশন ঠিক রাখতে দৈনিক ৪-৫ টা কাজকী লেবুর রস, কমলা, আপেল, ডাবের জল, প্লেন জল বেশী করে পাণ করুন৷ দৈনিক রসুন পিয়াজ হলুদ খাওয়াটা একটু বাড়ান, ব্যাথা বা জ্বর কমাতে প্যারাসিটেমল খান৷ কিন্তূ, ভাইরাল ফিভারে এন্টিবায়োটিক খাবেন না কারণ তাতে স্ট্রেপটো ব্যাকটেরিয়াটি আরো শক্তিশালী হবে৷ এন্টিভাইরাল হিসাবে অলিভ লিফ এক্সট্রাকট (Zaitus) দারুণ উপকারী৷
ভিটামিন সি, লেমন বাম, ক্যাটস ক্ল, লিকোরিস, জিঙ্ক, প্রভৃতিও উপকারী৷

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.