অয়ন বাংলা ,নিউজ ডেস্ক::- ছাপান্ন ইঞ্চির বুকের ছাতি আজ ভারতীয় অর্থনীতিকে গাড্ডায় ফেলে দিয়ে উনি আজ বিদেশ সফরে ব্যাস্ত।
কালাধন ,নোট বন্দি ,জিএসটি চালু,জনগণের পকেট খালি এখন আবার ব্যাঙ্কে থাবা বসিয়ে ব্যাঙ্ক খালি করার চক্রান্ত।
নীরব মোদী ,মেহূল চেকসী ,বিজয় মালিয়ারা আজ ব্যাঙ্ক লুট করে বিদেশে আর এখব মাননীয় মোদিজী ।রির্জাভ রির্জাভ ব্যাঙ্ক খালি করে দেশের অথনীতিকে ধ্বংশের খেলায় মেতেছে।
একেম আচ্ছে দিন? এ কেমন বিকাশ??
কালো টাকা ফেরানো এবং দুর্নীতি নিয়ে প্রথম থেকে সরব হয়েছিল কেন্দ্রীয় সরকার। কিন্তু দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসার পরও বিজেপি যে দুর্নীতি দূর করতে অক্ষমই রয়েছে তার হাতেনাতে প্রমাণ দিল খোদ রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া। তাদের রিপোর্টে প্রকাশ পেল যে, গত অর্থবর্ষে ব্যাঙ্ক জালিয়াতির পরিমাণ বেড়েছে প্রায় ৭৪ শতাংশ! এই রিপোর্ট যে মোদী সরকারকে ব্যাপক মাত্রায় চাপে ফেলে দিল তা বলাই বাহুল্য।
আরবিআই রিপোর্ট বলছে, গত অর্থবর্ষে অর্থাৎ ২০১৭-১৮ অর্থবর্ষে ব্যাঙ্ক জালিয়াতির অঙ্ক ছিল প্রায় ৪২,১০০ কোটি টাকা। এই অর্থবর্ষে তা হয়েছে প্রায় ৭২,৫০০ কোটি টাকা! এর মধ্যে ০.৩ শতাংশ জালিয়াতি হয়েছে কার্ড ও ইন্টারনেট ব্যাঙ্কিং ক্ষেত্রে। এক লক্ষ টাকার নিতে জালিয়াতি হয়নি বললেই চলে, যা হয়েছে তা বহু পরিমাণ অর্থের। রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে যে, বড়সড় দুর্নীতি যদি ধরতে হয়ে তাহলে এমন ৭৩ থেকে ৭৪টি মামলা পাওয়া যাবে।
আরবিআই আরও জানিয়েছে, অধিকাংশ ক্ষেত্রেই জালিয়াতির শিকার হয়েছে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্ক ও ঋণ প্রদানকারী সংস্থা। এই বিষয়ে উল্লেখ করাই যায় পঞ্জাব ন্যাশেনাল ব্যাঙ্কের জালিয়াতির কথা। অন্যদিকে ঋণখেলাপির কথা প্রসঙ্গে উঠে আসে বিজয় মালিয়ার ঘটনা। দুই ক্ষেত্রেই চূড়ান্ত ব্যর্থ মোদী সরকার।