বেহালা কাণ্ড : ‘২১-এ যাদের স্বার্থ ফুরিয়েছে, তারাই ফাঁসিয়েছে, মন্তব্য ধৃত বাবনের
নিজস্ব প্রতিনিধি (কলকাতা) : বেহালা কাণ্ডে গ্রেফতার হওয়া তৃনমূলের যুব নেতা সোমনাথ ব্যানার্জী (বাবন) কারোর নাম না করেই এক বিস্ফোরক আভিযোগ আনলেন। গ্রেফতার হওয়ার পর আলিপুর কোর্ট চত্বরে দাঁড়িয়ে তিনি সাংবাদিকদের জানান, তাকে ফাঁসানো হয়েছে। তিনি সরাসরি এও বলেন, ২০২১ সালে যাদের স্বার্থ ফুরিয়ে গিয়েছে, তারাই তাকে মিথ্যা অভিযোগে ফাঁসিয়েছে। শুধু এই বাবন’ই নয় — তার পাড়ার বহু মহিলা এবং তার পরিবারের সদস্যরা সকলে মিলে বিধায়িকা রত্না চ্যাটার্জীর বাড়িতে গিয়েও জানিয়েছিলেন “বাবন নির্দোষ … এমনকি ঘটনার দিন বাবন ঘটনাস্থলে ছিলেন না…।”
পরবর্তীতে কোর্ট চত্বরে বাবন তার আভিযোগে কারো নাম উল্লেখ না করলেও তিনি এমন কাউকে কাউকে ইঙ্গিত করেছেন, যারা ২০২১ এর নির্বাচনী বৈতরণী পার হতে বাবনের সাহায্য নিয়েছিলেন। তাই ২১ এর স্বার্থ ফুরিয়ে যেতেই তাকে মিথ্যা অভিযোগে গাড্ডায় ফেলে দিয়েছেন বলে স্পষ্ট ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। তবে তাঁরা কারা — এ প্রশ্ন এখন জনমানসে ঘুরপাক খাচ্ছে।
বিভিন্ন মহলে প্রশ্ন উঠেছে, ঘটনার সত্যতা না থাকলে একদল পুলিশের সামনে দাঁড়িয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে এমন বিষ্ফোরক অভিযোগ কেউ করে ? বিশেষ করে বেহালার ১২১ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দারা ক্ষোভের সঙ্গে অনেকেই বলছেন, “বাবনকে বলির পাঁঠা করা হয়েছে। অথচ ওই ঘটনায় বাবনের ভাই বিশ্বনাথকে (ননাই) প্রথমেই মেরে যারা তার মাথা ফাটিয়ে গুরুতর জখম করলো, পুলিশ তাদের বিরুদ্ধে কি ব্যবস্থা নিয়েছে ? তারা তো সবাই পাড়ায় প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করছে। অথচ বাবন ঘটনাস্থলে না থাকলেও তাকে মূল অভিযুক্ত করা হয়েছে।”
বেহালা কাণ্ড : ‘২১-এ যাদের স্বার্থ ফুরিয়েছে, তারাই ফাঁসিয়েছে, মন্তব্য ধৃত বাবনের
বেহালা কাণ্ড : ‘২১-এ যাদের স্বার্থ ফুরিয়েছে, তারাই ফাঁসিয়েছে, মন্তব্য ধৃত বাবনের
নিজস্ব প্রতিনিধি (কলকাতা) : বেহালা কাণ্ডে গ্রেফতার হওয়া তৃনমূলের যুব নেতা সোমনাথ ব্যানার্জী (বাবন) কারোর নাম না করেই এক বিস্ফোরক আভিযোগ আনলেন। গ্রেফতার হওয়ার পর আলিপুর কোর্ট চত্বরে দাঁড়িয়ে তিনি সাংবাদিকদের জানান, তাকে ফাঁসানো হয়েছে। তিনি সরাসরি এও বলেন, ২০২১ সালে যাদের স্বার্থ ফুরিয়ে গিয়েছে, তারাই তাকে মিথ্যা অভিযোগে ফাঁসিয়েছে। শুধু এই বাবন’ই নয় — তার পাড়ার বহু মহিলা এবং তার পরিবারের সদস্যরা সকলে মিলে বিধায়িকা রত্না চ্যাটার্জীর বাড়িতে গিয়েও জানিয়েছিলেন “বাবন নির্দোষ … এমনকি ঘটনার দিন বাবন ঘটনাস্থলে ছিলেন না…।”
পরবর্তীতে কোর্ট চত্বরে বাবন তার আভিযোগে কারো নাম উল্লেখ না করলেও তিনি এমন কাউকে কাউকে ইঙ্গিত করেছেন, যারা ২০২১ এর নির্বাচনী বৈতরণী পার হতে বাবনের সাহায্য নিয়েছিলেন। তাই ২১ এর স্বার্থ ফুরিয়ে যেতেই তাকে মিথ্যা অভিযোগে গাড্ডায় ফেলে দিয়েছেন বলে স্পষ্ট ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। তবে তাঁরা কারা — এ প্রশ্ন এখন জনমানসে ঘুরপাক খাচ্ছে।
বিভিন্ন মহলে প্রশ্ন উঠেছে, ঘটনার সত্যতা না থাকলে একদল পুলিশের সামনে দাঁড়িয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে এমন বিষ্ফোরক অভিযোগ কেউ করে ? বিশেষ করে বেহালার ১২১ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দারা ক্ষোভের সঙ্গে অনেকেই বলছেন, “বাবনকে বলির পাঁঠা করা হয়েছে। অথচ ওই ঘটনায় বাবনের ভাই বিশ্বনাথকে (ননাই) প্রথমেই মেরে যারা তার মাথা ফাটিয়ে গুরুতর জখম করলো, পুলিশ তাদের বিরুদ্ধে কি ব্যবস্থা নিয়েছে ? তারা তো সবাই পাড়ায় প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করছে। অথচ বাবন ঘটনাস্থলে না থাকলেও তাকে মূল অভিযুক্ত করা হয়েছে।”