সুরজিৎ দে ,অয়ন বাংলা ,মুর্শিদাবাদ :- জেলা তৃণমূল কার্যালয়ে সাংবাদিক বৈঠক করলেন তৃণমূলের জেলা সভাপতি আবু তাহের খান তিনি জানান ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ যে ইশতেহার প্রকাশ করছিলেন সেই ইশতেহার তাও তিনি ভালো করে পড়তে পারছিলেন না।যে মনীষীদের নাম উচ্চারণ করেছিলেন ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু তাদের নাম টাও ভালো করে উচ্চারণ করতে পারছিলেন না এরা কিভাবে গুজরাট থেকে এসে বাংলা চালাবে সেটাই এখন চিন্তার বিষয় নির্বাচনী ইশতেহারে যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে কোনটাই পালন করেননি নির্বাচনী ইশতেহার কথা এবং কাজের মধ্যে সম্পূর্ণ আলাদাতারা এর আগে বলেছিলেন প্রতিটি একাউন্টে 15 লক্ষ টাকা পৌঁছে যাবে কিন্তু দুর্ভাগ্য এখনো পর্যন্ত কোন রকম টাকা কেউ পায়নি। নোট বন্দির পড়ে সাধারণ মানুষের কি অবস্থা হয়েছিল সেটা সকলেই জানেন এরপরে জিএসটি।যে সমস্ত রাজ্যে বিজেপি ক্ষমতায় আছে একটা দেখান যেখানে তাদের ইশতেহারে রূপ বাস্তবায়িত হয়েছে কোথাও হয়নি সম্পূর্ণ ভাওতা।লকডাউন এর সময় রাজ্য সরকার কোন সরকারি কর্মচারীর বেতন কাটে নি অথচ যারা কেন্দ্র সরকারের কর্মচারী এর মধ্যে সাংসদরাও পড়েন এর টাকা কাটা হয়েছে। অর্থনৈতিক এত অসুবিধা থাকার সত্বেও বাংলার রাজ্য সরকার সমস্ত কিছুই কিন্তু দিয়ে চলেছে। রাজ্য সরকার এম এল এল এড চালু রেখেছে কিন্তু সাংসদদের টাকা কেটে নেওয়া হয়েছে। নির্বাচন প্রসঙ্গে সাংসদরা যে টাকা পান সেই টাকা দু বছরের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। সাংসদদের বেতন থার্টি পার্সেন্ট কেটে নেওয়া হচ্ছে। অথচ রাজ্য সরকার বাংলার কোন সরকারি কর্মচারীদের বেতনের টাকা কাটছাঁট করেননি। বিজেপির ইশতেহার বাংলার মানুষকে প্রতারণা করছে ।জানালেন মুর্শিদাবাদের তৃণমূল জেলা সভাপতি আবু তাহের খান