লকডাউনঅনডোমাস্টিক ভায়োলেন্স ভিডিও প্রকাশ করল ডেভিড ও গলিয়াথ ফিল্মস

তাত্ক্ষণিক প্রকাশের জন্য প্রেস রিলিজ
ডেভিড ও গলিয়াথ ফিল্মস এবং স্বয়য়মের সহযোগিতায় অক্ষর কেন্দ্র Center
# লকডাউনঅনডোমাস্টিক ভিওলেন্স ভিডিওটির বাংলা সংস্করণ
কলকাতা, ২ 26 শে মে, ২০২০: অক্ষর সেন্টার এর বাংলা সংস্করণ চালু করার ঘোষণা দিয়ে শিহরিত
ডেভিড ও গোলিয়াথ ফিল্মস এবং এর সহযোগিতায় ভিডিও # লকডাউনঅনডোমাস্টিক ভায়োলেন্স
স্বয়াম, রিচা শর্মা, অপর্ণা সেন, উষা উতুপ, পরমব্রত চ্যাটার্জী সমর্থিত,
বিক্রম গোশ, কনকনা সেন শর্মা, আদিল হুসেন এবং জয়া সিল। তারা মানুষকে যেন না হওয়ার আহ্বান জানায়
বাইস্ট্যান্ডাররা তবে পশ্চিমবঙ্গের মহিলাদের কমিশনের হেল্পলাইন নং-এর জন্য মহিলাদের সাহায্য চাইতে রিপোর্ট করতে সহায়তা করতে to
এই কারণ হিসাবে অংশ হিসাবে তাদের উত্সাহী সমর্থন শিক্ষিত এবং সচেতনতা ছড়িয়ে গুরুত্বপূর্ণ হবে
আমাদের দেশে ঘরোয়া সহিংসতার মতো সামাজিক অপরাধ সম্পর্কে।
দেশব্যাপী লকডাউন হওয়ার পর থেকে ভাইরাসগুলি ছড়িয়ে পড়ার জন্য লোকদের “বাড়িতে থাকতে” নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
ফলস্বরূপ, ঘরোয়া সহিংসতার ঘটনা বহুগুণে বৃদ্ধি পেয়েছে। 24×7 বেঁচে থাকা অগণিত মহিলাদের জন্য
তাদের অপব্যবহারকারীদের সাথে, লকডাউনটি তাদের এবং সহকারী সহিংসতার ব্যাপকতা বাড়িয়ে তুলেছে
মহিলা কমিশন লকডাউনের পর থেকে দেশীয় সহিংসতায় দ্বিগুণ বৃদ্ধির কথা জানিয়েছে।
এই পরিস্থিতিটি এখন ইউএন উইমেন এবং আশেপাশের দেশগুলি “শ্যাডো মহামারী” হিসাবে স্বীকৃত
বিশ্বজুড়ে ঘরোয়া সহিংসতা বৃদ্ধি পাচ্ছে।
অক্ষর কেন্দ্র ডেভিড অ্যান্ড গলিয়াথ ফিল্মস এবং বিশেষ সেল এর সাথে স্বয়মের সহযোগিতায়
মহিলা ও শিশুদের জন্য (টিআইএসএস) মহারাষ্ট্র সরকার, পুলিশ এবং এর সহায়তায়
ক্রীড়া ও বিনোদন শিল্পের অনেক নামীদামী ব্যক্তি একত্রিত হয়ে একটি তৈরি করেছিলেন
শক্তিশালী ভিডিও # লকডাউনঅনডোমাস্টিক ভায়োলেন্স, ইংরেজী, হিন্দি এবং মারাঠি ভাষায় যা নাগরিকদের প্রতি আহ্বান জানায়
যুদ্ধ এবং তাদের বাড়িতে সংঘটিত নৃশংসতা বিরুদ্ধে তাদের কণ্ঠস্বর উত্থাপন এবং অনেক প্রয়োজনীয় তৈরি করে
বর্তমান পরিস্থিতিতে ঘরোয়া সহিংসতা সম্পর্কে সচেতনতা। 19 ই এপ্রিল, সরকার
মহারাষ্ট্র তাদের টুইটার হ্যান্ডেলে ভিডিওটি চালু করেছে যা 5.5 মিলিয়নেরও বেশি পৌঁছেছে
মতামত।
মিঃ লাল ভাটিয়া, চেয়ারম্যান এবং ডেভিড অ্যান্ড গলিয়াথ ফিল্মস এর পরিচালক জনাব ইমরান জাকী বলেছেন: “দ্য
ডেভিড এবং গলিয়াথ ফিল্মসের প্রযোজনা ঘর হিসাবে প্রাথমিক লক্ষ্য হ’ল এমন চলচ্চিত্র তৈরি করা যা পরিবর্তনের অনুপ্রেরণা জাগায়
আমাদের সমাজে প্রচলিত দুষ্ট অভ্যাসগুলিতে। ‘প্রতি 68 মিনিট’ শিরোনামে আমাদের চলচ্চিত্রটি মন্দকে তুলে ধরে
যৌতুকের কারণে গৃহপালিত নির্যাতনের চর্চা এবং ভারতে কোনও মহিলার মৃত্যুর জন্য এটি কীভাবে দায়ী ।

ডেভিড অ্যান্ড গলিয়াথ ফিল্মসের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর মিসেস রিচা শর্মা বলেছেন: “আমি ডেভিডের প্রতি কৃতজ্ঞ
এই প্রচারের জন্য গলিয়াথ ফিল্মস, অক্ষরা সেন্টার, পশ্চিমবঙ্গ মহিলা মহিলা কমিশন,
এই গুরুত্বপূর্ণ কারণকে সমর্থন করার জন্য স্বয়াম এবং সেলিব্রিটিরা। আমি আশাবাদী যে আমরা সক্ষম হব
এই গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু সম্পর্কে সচেতনতা ছড়িয়ে দিন যা এই লক চলাকালীন আরও বিপজ্জনক হয়ে উঠেছে
নিচে বরং অনেক মহিলাকে অসম্মান, অপব্যবহার এবং পারিবারিক সহিংসতার হাত থেকে বাঁচায়। ”
এই উদ্যোগের কথা বলতে গিয়ে অক্ষর কেন্দ্রের সহ-পরিচালক মিসেস নন্দিতা শাহ বলেছেন: “এই বৃদ্ধি increase
লকডাউনের সময় ঘরোয়া সহিংসতা কেবল একটি ভারতীয় ঘটনা নয়; এটি সর্বত্র রিপোর্ট করা হচ্ছে
বিশ্ব. আমরা জানি যে COVID-19 কে কাটিয়ে উঠার জন্য নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা এবং পৃথকীকরণের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে
তবে আমরা সহিংস বাড়িতে মহিলাদের আটকে রাখতে পারি না যেখানে ফোন কল করাও কঠিন। আমরা
অংশীদারদের সহযোগিতায় এবং পশ্চিমবঙ্গে একটি নতুন ভিডিও চালু হচ্ছে বলে খুশি
পশ্চিমবঙ্গ মহিলা কমিশনের সমর্থন ”
শ্রীমতি লীনা গঙ্গোপাধ্যায়, সভাপতিত্ব, পশ্চিমবঙ্গ মহিলা মহিলা কমিশন বলেছেন: “যত দিন গেছে তত দিন
লকডাউন ঘোষণার পরে অগ্রগতি, মহিলাদের উপর ঘরোয়া সহিংসতার ক্ষতিকর বাস্তবতা
বহুগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। এই ঝামেলা সময়ে, এই ভিডিওটি একটি স্বাগত এবং অনেক প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ
নির্যাতনকারীদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে এবং ঘরোয়া সহিংসতার বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য মহিলাদের কণ্ঠ দেওয়া giving দ্য
পশ্চিমবঙ্গ মহিলা মহিলা কমিশন এর মাধ্যমে নারীদের সহায়তা প্রদান করতে পেরে অত্যন্ত আনন্দিত
উদ্যোগ। ”
পরিচালক স্বয়াম শ্রীমতি অনুরাধা কাপুর বলেছিলেন: “ভারতে এক তৃতীয়াংশ মহিলার শিকার হতে হয়
ঘরোয়া সহিংসতা। গার্হস্থ্য সহিংসতা এমন একটি বাস্তবতা যার ফলস্বরূপ 10,000 টিরও বেশি মহিলার মৃত্যু হয়েছে বা হয়
প্রতিবছর তাদের পরিবারের সদস্যদের দ্বারা আত্মহত্যা করতে পরিচালিত হয়েছে। লকডাউন বাড়িটি এমনকি করে তুলেছে
গতিশীলতার অভাব, অভাবের কারণে এখন যে কোনও সমর্থনে অ্যাক্সেস করতে পারছেন না এমন মহিলাদের জন্য আরও অনিরাপদ
ফোন, পরিবহন এবং সহায়তা পরিষেবাগুলিতে অ্যাক্সেস। এই উদ্যোগটি আমাদের প্রত্যেককে ভাগ করে নেওয়ার আহ্বান জানায়
হেল্পলাইন নম্বর, মহিলাদের কাছে পৌঁছে যান এবং ঘরোয়া সহিংসতা বন্ধে পদক্ষেপ গ্রহণ করুন।
আরও তথ্যের জন্য যোগাযোগ করুন: পিআর অংশীদারি:
অঙ্কিত আগরওয়াল – 9830432080 / প্রেরনা কোঠারি ফোমরা – 9831129739
আপনি আমাদের এখানে মেইল ​​করতে পারেন