অয়ন বাংলা,ওয়েব়েস্ক:-মোদী- শাহর বিরুদ্ধে তোপ দেগে নির্বাচন কমিশন পদ ছেড়ে ছিলেন অশোক লাভাসা৷ সোমবার লাভাসার স্ত্রী নোভেল সিঙ্ঘলকে নোটিশ পাঠাল আয়কর দফতর৷ একাধিক সংস্থার ডিরেক্টর পদে রয়েছেন লাভাসা-পত্নী। আয়কর বিভাগ নির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্তের জন্যই এই নোটিশ পাঠিয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। নোভেল সিঙ্ঘল আগে ব্যাঙ্কে কর্মরত ছিলেন। ২০০৫ সালে স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া বা এসবিআই-এর চাকরি থেকে স্বেচ্ছাবসর নেন তিনি। তারপর যুক্ত হন এই ধরনের সংস্থাগুলিতে।
এই অশোক লাভাসাই লোকসভার ভোটের শেষ দফার আগে নির্বাচন কমিশন থেকে নিজেকে সরিয়ে নিয়েছিলেন। তিন সদস্য কে নিয়ে গঠিত নির্বাচন কমিশনের মাথায় রয়েছেন মুখ্য নির্বাচন কমিশন সুনীল অরোরা। বাকি দুই কমিশনার পদে ছিলেন লাভাসা এবং সুশীল চন্দ। লাভাসার সাফ দাবি ছিল, ‘নরেন্দ্র মোদীর চারটি বক্তৃতা এবং অমিত শাহের দুটি বক্তৃতায় এমন কিছু কথা ছিল, যা নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত নির্বাচন কমিশনের। কিন্তু তা না করে কমিশন ক্লিনচিট দিয়েছে।’ তাঁর সোজা অভিযোগ ছিল, ‘সংখ্যালঘু মত হিসেবে আমার বক্তব্য মিনিটসেও রাখা হয়নি।’ লাভাসা গোটা ব্যাপারে ক্ষোভ জানিয়ে চিঠি লিখে ছিলেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার সুনীল অরোরাকে। তারপর তিনি পদত্যাগ করেছিলেন৷
তবে ভোটের চার মাস পর লাভাসার স্ত্রীকে আয়কর বিভাগের নোটিস নিয়ে অনেকেই প্রশ্ন তুলছেন। তাঁদের অভিযোগ, লাভাসাকে শায়েস্তা করতেই তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে এই সব পদক্ষেপ নয়তো? এমনিতেই বিরোধীরা বারবার কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে এজেন্সিগুলিকে প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করার অভিযোগ তোলে। লাভাসার স্ত্রীকে আয়কর নোটিস সেটাকেই আরও উস্কে দিল বলে মত পর্যবেক্ষকদের।
তবে ভোটের চার মাস পর লাভাসার স্ত্রীকে আয়কর বিভাগের নোটিস নিয়ে অনেকেই প্রশ্ন তুলছেন। তাঁদের অভিযোগ, লাভাসাকে শায়েস্তা করতেই তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে এই সব পদক্ষেপ নয়তো? এমনিতেই বিরোধীরা বারবার কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে এজেন্সিগুলিকে প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করার অভিযোগ তোলে। লাভাসার স্ত্রীকে আয়কর নোটিস সেটাকেই আরও উস্কে দিল বলে মত পর্যবেক্ষকদের।
সৌজন্য :- মহানগর