হেভি মেটালস সুস্বাস্থ্যের জন্য চ্যালেন্জ :- ডাক্তার ইয়ার আলী

Spread the love

©হেভি মেটালস সুস্বাস্থ্যের জন্য চ্যালেন্জ৷©© Dr.Year Ali

অয়ন বাংলা ,স্বাস্থ্য ডেস্ক:-   আপনি দুটো পৃথক পৃথক সময় কাল পর্যবেক্ষন করুন৷ একটা ১৯৭০-৮০ সাল আর আরেকটা ২০১০-২০২০ সাল৷

এই ৪০ বছর বা ৫০ বছরেরে ব্যবধানে জনস্বাস্থ্য-বিষয়ক বিভিন্ন দিকগুলি পর্যবেক্ষন করুন৷ কল্পনা ও অনুমাণ করুন৷ আপনি, আপনার বয়স্ক পিতা-মাতা বা দাদা-দিদাদের জিজ্ঞেস করে এই দুটো সময়কালকে চিনুন ও জানার চেষ্টা করুন৷

১৯৭০-৮০: এর আগে ডাক্তার,নার্স,হাসাপাতাল, ক্লিনিক,চেম্বার,সুপারস্পেসালিটি,চিকিৎসা-বিজ্ঞানের চুলচেরা বিশ্লেষন, চিকিৎসা বিজ্ঞানের বহুধা-বিভক্তি প্রভৃতি কেমন ছিল?

তারপরও , জনগণের স্বাস্থ্য-সমস্যা, জীবণের মান অনেক অনেক ভাল ছিল৷ ৬০-৭০ বছর বয়সেও তারা তাগড়া যুবকের মত কর্মঠ ছিল৷কোন রকম নন-কমিউনিকেবল ডিজিজ ছিলনা( যেটা ছিল অতি নগন্য) ৷ অনেকে বলবেন, গড় আয়ু কম ছিল৷ সেটা এই জন্য যে, কমিউনিকেবল ডিজিজগুলির সঠিক ও পরিমিত চিকিৎসা তখন ছিলনা৷ এবং টিবি,কলেরা, অজানা জ্বর ,বিভিন্ন ইনফেকশনে মানুষ পর্যাপ্ত চিকিৎসা পেতনা৷ ফলে, তাতে বেশ সংখ্যক লোক মারা যেত অল্প বয়সেই৷
কিন্তূ নন কমিউনিকেবল ডিজিজ যেমন—সুগার,প্রেসার,থাইরয়েড,নার্ভের সমস্যা,ব্যাথার সমস্যা,ওবেসিটির সমস্যা, গ্যাসের সমস্যা,হার্টের সমস্যা, ফুসফুসের সমস্যা, ক্যান্সার প্রভৃতি খুবই কম ছিল৷

( যারা বয়স্ক তাদের অভিজ্ঞতার সাহায্য নিতে পারেন৷)

২০১০-২০২০:এই সময় কালে বহুগুণে ডাক্তার,নার্স,হাসপাতাল,ক্লিনিক,চেম্বার.সুপারস্পেসালিটি,চিকিৎসা-বিজ্ঞানের চুলচেরা বিশ্লেষণ,চিকিৎসা বিজ্ঞানের বহুধা-বিভক্তি বেড়েছে!

এখন গড় আয়ু বাড়লেও মানুষের জীবন-যাপনের মান বহুগুণে কমে গেছে৷ তিক্ততা আর বিরক্তিময় জীবন অতিবাহিত করছে৷ এন্টিবায়োটিকের বহুল প্রচলনে কমিউনিকেবল ডিজিজ কমলেও ,নন কমিউনিকেবল ডিজিজ কয়েকশত গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে৷ এই কালে মানুষের অল্প বয়সেই নানাবিধ শারিরীক ও মানসিক সমস্যা পরিলক্ষিত হচ্ছে৷
শিশুদের অটিজম থেকে শুরু করে সব বয়সের লোকেদের কোন না কোন শারিরীক বা মানসিক সমস্যা আছেই৷ এবং বয়ঃবৃদ্ধির সাথে সাথে পূর্বের সমস্যার উপরই একটার পর একটা সমস্যা যুক্ত হচ্ছে৷ পূর্বের যে সমস্যাটা এসেছে, সে শরিরে গেঁড়ে বসে গেছে! সাময়িক সিম্পটোম্যাটিক স্বস্তি হলেও নির্মূল হয়নি৷ এই ভাবে বয়স যতই এগিয়েছে মানুষের গ্যাসের সমস্যা,কষ্ঠৌকাঠিন্যের সমস্যা,অর্শের সমস্যা,আলসারের সমস্যা,ক্রনস ডিজিজ,আলসারেটিভ কোলাইটিসের সমস্যা, লিভারের সমস্যা,জন্ডিসের সমস্যা,দূর্বলতার সমস্যা, ক্ষিদের সমস্যা, সুগার,প্রেসার,থাইরয়েড,বাঁত,নার্ভের পেইন,চুলের সমস্যা, স্কিনের নানা সমস্যা, ঘুমের সমস্যা, মানসিক সমস্যা প্রভৃতি নানাবিধ সমস্যাগুলি মানুষের জীবনের গুণগত মানকে নষ্ট করে দিচ্ছে৷ এমন অবস্থা হচ্ছে যে, “না মরে বেঁচে আছে” !

বিঃদ্রঃ—বিশ্বে / ভারতে ১৯৫০-১৯৯০ সালের মধ্যে ধীরে ধীরে ব্যাপকভাবে মানুষের, গবাদি পশুর খাদ্যের জন্য শস্য,শব্জী,ফল প্রভৃতির চাষে ব্যাপকহারে #Pesticides, #Fungicides, #Herbicides,#Insecticides,#Inorganic_chemical_fertilisers প্রভৃতি ব্যবহার শুরু হয়েছে৷

ফলত: মাটি,জল,বাতাস প্রভৃতি ব্যাপকভাবে ঐ সব বিষের ছোবলে আক্রান্ত হয়েছে৷ দূষিত হয়েছে৷

তার উপর—প্লেন,মোবাইল,গ্রীন হাউস এফেক্ট,বিভিন্ন রে এর ব্যবহার ঐ সময়ের সে আশে পাশেই ব্যপকহারে ব্যবহার হওয়া শুরু হয়েছে৷ রেডিয়েশন তেজস্বী পার্টিকলগুলি সর্বত্র ছড়িয়ে আছে!

দীর্ঘমেয়াদী কোহর্ট বা স্বল্পমেয়াদী কেস কন্ট্রোল সার্ভে যেগুলি হচ্ছে মাঝে মাঝে সেগুলি নিতান্তই গাঁজাখুরি ও মানুষকে ব্রেনওয়াশ করা৷
প্রকৃতপক্ষে , প্রত্যেক কণা হেভি মেটালস, প্রত্যেক কণাঅরেডিয়েশন ক্ষীণতম হলেও মানুষের দেহে ক্ষতি করছেই!!!! জীবন-কাল ব্যাপি , অনবরত, এত বিষাক্ততার ছড়াছড়িতে আপনি স্বাস্থ্যের দিকে ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন না বলে যে সব গবেষণা মানুষকে ভুলিয়ে রাখছে সেগুলি তাদের মার্কেটিং ও দূর্নীতিগ্রস্ত!

আপনার স্বাস্থ্য ,আপনাকেই ভাবতে হবে৷ সময় এসেছে আরেকটি স্বাস্থ্য-বিপ্লব আনার৷ যদি নিজেকে,আপনার সন্তান-সন্ততির ভবিষ্যত স্বাস্থ্যোজ্জল চান৷

বিষাক্ত হেভি মেটালস প্রকৃতপক্ষে সর্বত্র বিরাজ করছে৷ আমাদের দৈনন্দিন জীবনে নানাভাবে ব্যবহৃত প্রায় সকল প্রকার বস্তূতেই হেভি মেটালস থাকে৷যেমন—গাড়ি,কীটনাশক,প্লাষ্টিক,সোলার প্যানেল,মোবাইল ফোন,চামড়া ট্যানিং,ইলেক্ট্রনিকস,ইলেক্ট্রপ্লেটিং,শিল্পকারখানা,চাষাবাদ,পাণীয়,এলুমিনিয়াম,ব্যাটারি,পেইন্ট ইত্যাদি৷ যে বস্তূকেই বিশ্লেষণ করবেন-তাতে হেভি মেটালের কিছুটা পরিমাণ লক্ষ করবেনই৷

কিন্তূ, সবচেয়ে বেশী প্রভাব সৃষ্টিকারী হল—ব্যাপক ভাবে চাষাবাদে বিষ ও কীটনাশক ব্যবহার, ইলেক্ট্রনিকস ও মোবাইল,ইন্ডাস্ট্রির জন্য জল বা নদীর দূষন৷
————————————————————
হেভি মেটালস কী?
————————————————————
সাধারনভাবে হেভি মেটাল বলতে উচ্চ ঘনত্বের,আনবিক ওজনের বা নম্বরের ধাতু বোঝায়৷ 5 gm/ cm3 ঘনত্বের বেশী ধাতব পদার্থকে হেভি মেটাল বলে৷ আইরন,তামা,টিন,রূপা,সোনা,প্লাটিনাম,গ্যালিয়াম,থ্যালিয়াম,হ্যাফনিয়াম,এলুমিনিয়াম,ম্যাগনেশিয়াম,টাইটেনিয়াম,কোবাল্ট,জিঙ্ক,ক্যাডমিয়াম,আর্সেনিক,মার্কারি, লেড ইত্যাদি ৷ যে সমস্ত ধাতব পদার্থের আনবিক ওজন ২৩ এর বেশী তাদের হেভি মেটাল বলে৷
কিন্তূ, নির্দিষ্টভাবে যে সব ধাতুগুলি পরিবেশ,জল,বাতাস ও মানব দেহের উপর নানারকম ক্ষতির(অপকার>>>>উপকার) প্রভাব ফেলে, তাদের মেডিক্যাল পরিভাষায় ,হেভি মেটালস বলে৷ যেমন—মার্কারি বা পারদ, কপার বা তামা,আর্সেনিক,লেড বা সিসা, ক্যাডমিয়াম,এলুমিনিয়াম প্রভৃতি৷ হেভি মেটালসগুলি আমাদের দৈনন্দিন জীবনে নানাভাবে, নানাদিক দিয়ে অক্টোপাসের মত আষ্টেপিষ্টে ধরে আছে৷ আমরা চাইলেও পুরোপুরি হেভি মেটালের এক্সপোজার থেকে নিজেদের হেফাজত করতে সক্ষম হবনা৷ এটাই মানব-জাতির জন্য হতাশা ও দুঃখের৷
সবচেয়ে ক্ষতিকর ও মারাত্মক হেভি মেটাল হল মার্কারী বা পারদ,তারপর আর্সেনিক, তারপর কপার, তারপর লেড তারপর এলুমিনিয়াম, প্রভৃতি৷

————————————————————

উৎস ঃ ইন্ডাস্ট্রিয়াল,এগ্রিকালচার,ফার্মাসিউটিক্যালস,ডমেষ্টিক এফ্লুয়েন্টস( বাড়ির আবর্জনার স্তূপ),এটমোস্ফিয়ার, ইলেক্ট্রিকালস ও ইলেক্ট্রনিকস ইন্ডাষ্ট্রিজ ইত্যাদি৷
————————————————————
হেভি মেটালস (বিশেষকরে মার্কারি) এর ব্যবহারিক ইতিহাস?
————————————————————
মার্কারীর বিষাক্ততা চরম হলেও , মানবজাতির ইতিহাসে প্রথমদিকে অত পরিলক্ষিত হয়নি৷ কারণ, মানুষেরা ব্যাপকভাবে নিত্যনৈমিত্তিক এই পারদের প্রতি উন্মুক্ত বা এক্সপোজড্ ছিলনা৷ ইতিহাসের সময়ের চক্রে যত বেশী বেশী পরিমাণে মার্কারীকে বহুলভাবে বহুলকাজে ব্যবহার করা শুরু হল ততই মানুষ এর বিষাক্ততার প্রতিক্রিয়া পর্যবেক্ষন করল৷ মার্কারীকে বহুলভাবে ব্যবহারের কারণ হল—মার্কারীর বিশেষ ক্যামিকেল ও চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য৷ মার্কারীই হল একমাত্র ধাতু যেটি স্বাভাবিক রুম তাপমাত্রায় তরল৷ যার গলনাঙ্ক খুব কম(—৩৮.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস), স্ফূটনাঙ্ক খুব বেশী( ৩৮৭.৬ ডিগ্রি)৷ এটি তাপ পরিবহনে অক্ষম অথচ ইলিক্ট্রিক পরিবহন খুব দ্রুততার সাথে করে৷ এটি যে কোন মেটালের সাথে ( লোহা বাদে) শঙ্কর বা এলয় করতে পারে৷ এটি সিলভারি ও চকচকে৷ ফলে মেটাল-নেস হিসাবেও ব্যবহৃত হয়৷ আরও বহু বৈশিষ্টের জন্য ঔষধ ইন্ডাষ্ট্রি, পেষ্টিসাইড ইন্ডষ্ট্রি,ফাঙ্গিসাইড,হার্বিসাইড ইন্ডাষ্ট্রি, ইলেক্ট্রিকাল ইন্ডাষ্ট্রি,ইলেকট্রনিক ইন্ডাষ্ট্রি, মেটাল ইন্ডাষ্ট্রি , পেইন্ট ইন্ডাষ্ট্রি, ইত্যাদিতে বহুল ব্যবহৃত হয়৷

খ্রীষ্টপের্ব ৫০০ বছর থেকে এর প্রচলন প্রমাণিত৷ ১৭৯৯ সালে ব্যোম বা বিস্ফোরকের ডেটনেটর হিসাবে প্রথম মার্কারী ব্যবহৃত হয়৷ ১৮৩৫ সালে PVC (পলিভিনাইল ক্লোরাইড) প্রথম তৈরী হয় যেটি তৈরী করতে ক্যাটালিষ্ট হিসাবে মার্কারী ব্যবহৃত হয়৷ ১৮৯১ সালে থমাস এডিসন যে ল্যাম্প আবিস্কার করেন তাতে মার্কারী ব্যবহৃত হয়৷ বর্তমানের ফ্লুরোসেন্ট বাল্বগুলোতে মার্কারী ব্যবহৃত হয়৷ ১৮৯৪ সালে H.Y castner আবিস্কার করেন যে, ক্লোরিন ও কষ্টিক সোডা তৈরী করতে Chlor-alkali প্রসেসে মার্কারী করা যায়৷ দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধে Ruben-Mallory Battery ( mercury dry-cell battery) আবিস্কৃত হয় এবং ব্যপক ব্যবহার হয়৷

১৯০০ শতাব্দিতে মার্কারীকে বৈজ্ঞানিক জিনিষপত্র তৈরীতে,সোনা ও রুপা নিষ্কাষণে,বিভিন্ন ফটকা বাজি, আলোর বিস্ফোরনী বস্তূ,ফেল্ট বা মসৃণ কাপড় ,কার্পেট, প্রভৃতি তৈরীতে ব্যাপক ব্যবহার হতে শুরু করে৷

১৯৬০ সালে ইলেক্ট্রিকাল যন্ত্রপাতি,কষ্টিক সোডা, ক্লোরিন, তৈরীতে >৫০% মার্কারী ব্যবহৃত হতে থাকে৷ ১৯১০ সালের পর থেকে এগ্রিকালচার বা চাষাবাদে ব্যবহৃত রাসায়নিক সার,কীটনাশক, জীবানু নাশক, যা কিছু ব্যবহৃত হতে লাগল সবেতেই মার্কারী ও অন্যান্য হেভি মেটালস থাকল৷ অনেক ক্ষেত্রে ৫০% এর অধিক পরিমাণে ৷

১৮০০ সালের দিকে মার্কারী দ্রবণ( Mercury Elixir) প্রত্যেক অসুখে রোগীকে প্রোটকল হিসাবে মার্কারী এলিক্সির দেওয়া বহুল প্রচলিত ছিল৷ যে কোন রোগে, যে কোন লিঙ্গের, যে কোন বয়সের রোগীকে মার্কারী দ্রবণ দেওয়ার প্রটোকল এতটাই ব্যপাক ছিল যে, পশ্চিমা দেশের বিভিন্ন মেডিক্যাল ইনিভার্সিটিতে শিক্ষা দেওয়া হত৷ উনবিংশ শতাব্দির মাঝামাঝিতে বিষক্রিয়া লক্ষ্য করে এই প্রটোকল বন্ধ করা হয়৷

কিন্তূ,আমরা বর্তমানে যে পরিমাণে বিভিন্ন বিষাক্ত হেভি মেটালের সংস্পর্শে আছি ,তা ইতিহাসে এর আগে কক্ষনও এতটা হয়নি৷ মার্কারী,এলুমিনিয়াম,কপার,লেড,নিকেল,ক্যাডমিয়াম প্রভৃতিব্যপকহারে ব্যবহৃত হচ্ছে—ফার্মাসিউটিক্যাল,ন্যানোটেকনোলজি,অন্যান্য ইন্ডাষ্ট্রিতে৷ পেষ্টিসাইডস, হার্বিসাইডস, ফাঙ্গিসাইডস,প্লাষ্টিক,ইন্ডাষ্ট্রিয়াল ক্লিনার,পেট্রোলিয়াম,ডাইঅক্সিন, প্রভৃতি তৈরীতে ব্যপক হেভি মেটাল ব্যবহৃত হয়৷ এই সমস্ত বিষগুলি আমাদের মাটির স্তর,জল,জলের রিজার্ভর,সমুদ্র,নদী, আকাশ,বাতাস সবগুলি দূষিত করছে৷

বর্তমানে মার্কারী বা হেভি মেটাল বা বিষমুক্ত পাণীয়,জল,খাদ্য,মাটি,ফল,শস্য,শব্জী, ঔষধ,বাড়ির ব্যবহৃত জিনিষপত্র, বিভিন্ন যন্ত্রপাতি পাওয়া এক্বেবারেই দূর্লভ ও দুষ্কর৷

এই হেভি মেটালস কীভাবে আমাদের দেহকে বিপদে ফেলছে? চলুন দেখি৷
————————————————————
দেহের মধ্যে অনুপ্রবেশ কীভাবে
————————————————————প্রথমতঃ আমাদের পূর্ব পুরুষ যারাই তৎকালীন যুগে মার্কারীর সংস্পর্শে এসেছিলেন নানাভাবে তাদের দেহে ঐ মার্কারী ও বিভিন্ন হেভি মেটালসের কিয়দংশ সন্চিত ও পুণ্জিভূত হয়েছে তাদের লিভারে,বিভিন্ন অর্গানে ও রক্তে৷ সেই পূর্বপুরুষ থেকে কিছুটা পরবর্তী প্রজন্মে পরিবাহিত হয়েছে৷ যে পূর্বপুরুষ যত বেশী সংস্পর্শে এসেছে,তার পরবর্তী প্রজন্ম তত বেশী মার্রাকী পেয়েছে৷

দ্বিতীয়তঃ আমরা যে খাদ্য,পাণীয় গ্রহণ করি তার মাধ্যমে৷

তৃতীয়তঃ দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহৃত দ্রব্যাদি, ঔষধ, প্রভৃতি যত বেশী সংস্পর্শে আসবে ততই হেভি মেটালস দেহে ত্বক দিয়ে, শ্বাস দিয়ে, মুখ দিয়ে দেহে ঢুকবে৷

চতুর্থঃ বিভিন্ন সামুদ্রিক মাছ, চাষ করা মাছ, নদী নালা,পুকুরের জল, শব্জী,ফল,শস্য,প্যাকেজিং ফুড, গবাদি পশুর মাংস যেগুলি ঘাস খেয়ে বড় হয় প্রভৃতি৷
প্রকৃতপক্ষে, আমাদের জীবন হেভি মেটালের সংস্পর্শ ছাড়া বর্তমানে এক পা এগুতে পারবেনা৷ অথচ, এগুলিই আমাদের দেহ ও মনকে জরাজীর্ণ করে দিচ্ছে৷ আমাদের দেহ দৈনিক ০.০১ মিগ্রা বা জীবন-ব্যাপি ০.৩ গ্রাম মার্কারীর বিষাক্ততা সামাল দিতে সক্ষম৷ তার বেশী হলেই, আমাদের দেহ ক্ষতবিক্ষত হতে শুরু করে৷

————————————————————
হেভি মেটালস কীভাবে দেহে ক্ষতি করে?
————————————————————
***Mercury is a metal that exists in the environment in three forms, namely, elemental mercury (Hg°), inorganic mercury salts (Hg+ and Hg2+), and organic mercurials (e.g., dimethyl mercury). When animals or humans are exposed to Hg°, it is rapidly oxidized in the body to Hg+. Hence, only inorganic mercury salts and organic mercurials are relevant forms for understanding mechanisms of toxicity in biological tissues. While inorganic mercury salts have the kidneys as their primary target organ, organic mercurials target both the kidneys and the central nervous system. A critical property of mercuric compounds that is central to understanding how they act is the high affinity for sulfhydryl or thiol groups on proteins and in low-molecular-weight compounds, respectively. The major low-molecular-weight ligands include the amino acid l-cysteine (Cys) and the antioxidant…

মার্কারী দেহে প্রবেশ করলে, প্রথমে লিভারে গিয়ে জমা হয়৷ লিভার তার সক্ষমতা ও সক্রিয়তা অনুযায়ী যতটা সম্ভব সকল হেভি মেটালগুলিকে মেটাবলিক রিয়াকশনের মাধ্যমে পিত্ত দিয়ে ক্ষুদ্রান্তে পাঠিয়ে দেয়৷ তারপরও, হাই বায়ো একুমুলেটিভ , লিপোফিলিক প্রপার্টির জন্য হেভি মেটালসগুলি লিভারের লবুউলে সন্চিত হতে থাকে৷ যতটা সম্ভব লিভার মার্কারীকে অন্যান্য অর্গান যেমন ব্রেন,কিডনি,হার্ট,রিপ্রডাক্টিভ অর্গান,ব্লাড প্রভৃতিকে এর বিষক্রিয়া থেকে রক্ষা করতে আপ্রাণ চেষ্টা করে৷ অনবরত বিষের অনুপ্রবেশ, লিভারের সাপোর্টিভ হিলিং ফুডের অপর্যাপ্ততা , মনের ইমোশন, প্রভৃতির উপর নির্ভর করে লিভারটি কত সময়ে তার স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা হারিয়ে ফেলবে৷ যখন লিভারের কর্মক্ষমতা ৭০% এর নিচে চলে আসে, তখন একটা একটা করে সমস্যা শরীরে ফুটতে থাকে৷ বর্তমান কালে প্রায় ৯০% লোকের লিভার ৭০% এর কম কার্যক্ষমতা সম্পন্ন৷ এই অবস্থায় লিভার থেকে ব্লাড সার্কুলেশনে ও লিম্প সার্কুলেশনে হেভি মেটালস চলে আসতে শুরু করে৷ বিভিন্ন কোষ,অর্গান,শিরা-উপশিরা, নার্ভ, ব্রেন,কিডনি, রেপ্রোডাক্টিভ অর্গানে অল্প অল্প জমতে শুরু করে৷ যেখানেই জমে সেখানে হেভি মেটালগুলি তার ফিজিক্যাল ক্যারাক্টার অনুযায়ী ইলেক্ট্রন দান করে ক্যাটায়ন ফর্মে (Hg,Hg+, Hg2+) থাকে৷ কোষের মধ্যে ঢুকে পড়ে৷ নীউক্লিক এসিড,বিভিন্ন এনজাইম,প্রোটিনে বাইন্ড হয়ে সেলটিকে অক্সিডাইজ করে দূর্বল ও অকেজো করে দেয়৷ অনেক সময় কোষের মৃত্যুও ঘটে৷ আবার DNA ড্যামেজ হলে কোষটি ক্যান্সারেও পরিণত হতে পারে৷
##$$$$$$$$$$$$$$$$$$$$$$ (#The toxicity of mercury sources can be expected to depend on its nature, i.e., salts vs. organomercury compounds vs. elemental mercury.

One mechanism of mercury toxicity involves its irreversible inhibition of selenoenzymes, such as thioredoxin reductase (IC50 = 9 nM).[39] Although it has many functions, thioredoxin reductase restores vitamins C and E, as well as a number of other important antioxidant molecules, back into their reduced forms, enabling them to counteract oxidative damage.[40] Since the rate of oxygen consumption is particularly high in brain tissues, production of reactive oxygen species (ROS) is accentuated in these vital cells, making them particularly vulnerable to oxidative damage and especially dependent upon the antioxidant protection provided by selenoenzymes. High mercury exposures deplete the amount of cellular selenium available for the biosynthesis of thioredoxin reductase and other selenoenzymes that prevent and reverse oxidative damage,[41]which, if the depletion is severe and long lasting, results in brain cell dysfunctions that can ultimately cause death.

Mercury in its various forms is particularly harmful to fetuses as an environmental toxin in pregnancy, as well as to infants. Women who have been exposed to mercury in substantial excess of dietary selenium intakes during pregnancy are at risk of giving birth to children with serious birth defects. Mercury exposures in excess of dietary selenium intakes in young children can have severe neurological consequences, preventing nerve sheaths from forming properly.

Exposure to methylmercury causes increased levels of antibodies sent to myelin basic protein (MBP), which is involved in the myelination of neurons, and glial fibrillary acidic protein (GFAP), which is essential to many central nervous system (CNS). This causes an autoimmmune response against MBP and GFAP and results in the degradation of neural myelin and general decline in function of the CNS.[42]#)

#########################

##1. Mechanisms of the Prooxidative Activity of Mercury

The cytotoxic effect of mercury in its divalent ionic form Hg2+ has been linked to cellular oxidative stress by many authors [1–3]. The general belief is that given the well-known reactivity of Hg2+ with thiols to form mercaptans this may result in depletion of the thiol-based antioxidant buffers constituted in cells mainly by glutathione. Consistent with this notion, increased GSSG/GSH ratio and H2O2 production have been repeatedly reported in literature in different cell phenotypes exposed to mercury-containing compounds.

Accordingly, our group found that exposure of cultured human keratinocytes (HK) to nanomolar concentrations of HgCl2 for 24 h caused a 40% decrease of the fluorescence signal associated to the free thiol-reacting probe Alexa Fluor 594 C5 maleimide as assessed by confocal microscopy imaging [4]. Moreover, direct measurement of the reduced and oxidized glutathione resulted in a twofold increase of the relative amount of GSSG thus confirming the negative effect of Hg2+ on the free thiol-based antioxidant cellular pool. Consistently, when the intracellular level of reactive oxygen species (ROS) was measured by the redox-sensitive fluorescent probe DCF, a fivefold increase of the signal was detectable by confocal microscopy in Hg2+-treated HK as compared with untreated cells. Higher resolution of the imaged intracellular fluorescence revealed that the brighter signal was localized in the mitochondrial compartment. Similar results were attained with the superoxide anion- (O2•−) specific mitotropic probe MitoSOX. However, both measurement of the mitochondrial respiratory chain activity as well as of the mitochondrial transmembrane potential (ΔΨm) (by the TMRE probe) did not show appreciable differences between untreated and Hg2+-treated HK. Overall, these results suggest that the HgCl2-mediated oxidative unbalance was likely due to depletion/impairment of the antioxidant buffering system rather than to increased ROS production at least of mitochondrial origin. However, it must be considered that the intracellular concentration of free thiol groups is estimated in the millimolar range, whereas the concentration of HgCl2was 5-6 order of magnitude lower. Even considering the small volume of the cell layer of HK in culture and all the Hg2+ available in the medium, the amount of Hg2+ was still largely substoichiometric with respect to the intracellular free thiol groups. This ruled out a direct involvement of Hg2+ in the oxidative modification of the thiol-based redox buffering rather suggesting Hg2+-mediated modification of specific catalytic reactions controlling the ROS homeostasis.

Evidences have been provided that mercury-containing compounds induce changes in the redox state of the sulphydrilic lateral chain of cysteines in the active site of several enzymes [5–8] with some of these possibly involved in the control of the balance between ROS production and ROS scavenging. Importantly, some antioxidant enzymes such as glutathione peroxidases and thioredoxin reductase contain a residue of selenocysteine in their active site [9]. The selenol group (-Se-H) exhibits a pKa about three unit lower than that of the -SH group (i.e, 5.2 versus 8.3) therefore largely existing at physiological pH in the dissociated and more nucleophilic form (-Se−). Consequently, the selenol group displays a much higher reactivity toward Hg2+ as compared with the thiol group. On this basis, we proposed that the prooxidant activity of Hg2+attainable at low concentration in HK is mainly mediated by its selective reaction with seleno enzymes involved in the “detoxification” of reactive oxygen species (see Figure 1)

 

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও ভাইটাল হল—বর্তমানকালে অধিকাংশ মানুষের দেহেই বিভিন্ন ভাইরাস ,ব্যাকটিরিয়া,ফাঙ্গাস ,প্যারাসাইস প্রভৃতি আছেই৷ সেটা ডরমেন্ট স্টেজে হোক বা এক্টিভ স্টেজে৷ সমস্ত মাইক্রোবস গুলি এই সকল পুন্জিভূত হেভি মেটালকে তাদের আইডিয়াল ফুড বা ফুয়েল হিসাবে ব্যবহার করে৷ যত বেশী হেভী মেটাল থাকবে,তত বেশী এই সকল ভাইরাস ও জীবানুগুলি বেশী বেশী সংখ্যা ও শক্তি বৃদ্ধি করবে৷ বিভিন্ন ভাইরাসের ,ব্যাকটিরিয়ার,ফাঙ্গাসের বাড়াবাড়িতে নানা অঙ্গের নানা সমস্যা বেশী বেশী পরিলক্ষিত হতে থাকবে৷ যেমন —EBV, Shingles , HHV6,7,8,9,10-17, Cytomegalovirus,HPV, Herpes virus, Streptococci bacteria, Candida,প্রভৃতি জীবানুগুলি প্রায় প্রত্যেক দেহেই কম-বেশী আছেই৷ যত বেশী হেভি মেটালস দেহে জমতে থাকবে, ততবেশীই এইসকল জীবাণুর বিভিন্ন প্রকোপ বাড়তে থাকবে৷ বিরুপ আচরনকারী ও শক্তিশালী EBV খুব বেশী থাকে এবং একই সময়ে একই ট্যিসুতে বেশী পরিমাণে মার্কারী থাকে তবে সেই ট্যিসুতে ক্যান্সার হওয়ার প্রবলতম সম্ভাবনা৷

হেভি মেটাল মার্কারীর সঙ্গে EBV এর বাঈ প্রোডাক্ট যুক্ত হলে যে যৌগ তৈরী হয় তা নীউরোটক্সিক৷ ব্লাডে পরিবাহিত হতে হতে বিভিন্ন নার্ভ,ক্রেনিয়াল,সেন্ট্রাল,পেরীফেরাল সবগুলিকে মাত্রা অনুযায়ী ধীরে ধীরে আক্রমন করে৷ ডি মায়েলিশেন করে৷ ইনফ্লেম করে৷ ব্রেনের নিউরোট্রান্সমিটার রিপ্লেস করে৷ ব্রেনের নার্ভসেলগুলিকে ইনফ্লেম করে৷ ব্রেনে এই মার্কারী যত বেশী জমবে, ব্রেনের নানা সমস্যা দেখা দিবে৷ ব্রেনের যাবতীয় সমস্যার মূল হল এই মার্কারী৷ ADHD,PTSD,ANXIETY,DEPRESSION,CONVULSION,EPILEPSY,ALZHIEMERS DS,PARKINSINS DS,DEMENTIA etc.

আবার, অস্থিমজ্জাতে ও রক্তে অতিমাত্রায় মার্কারী থাকলে এনিমিয়া ,ব্লাডের অধিকাংশ সমস্যা এমনকি ব্লাড ক্যানসারও তৈরী করে৷ DNA পরিবর্তনের কারীগর মার্কারীর বিষাক্ততায় ব্লাডের প্রায় সকল সমস্যাই তৈরী হয়৷
তৈরী হওয়া নিউরোটক্সিন ব্লাডে অতিরিক্ত হলে রক্তের ঘনত্বের বৃদ্ধির কারণে রক্তের টেনশন বৃদ্ধী পায়৷ ব্লাড প্রেসার তৈরী হয়৷ ফিলামেম্ট লাঈক সাবসট্যান্স যখন হার্টের মধ্য দিয়ে সারকুলেট করে তখন প্যালপিটেশন হয়, ভ্যাগাস নার্ভ ইনফ্লেমড থাকলে শ্বাসের কষ্ট হয়, রক্তের ঘনত্ব খুব বেশী হলে রক্ত জমাট বাঁধার প্রবণতা বৃদ্ধি পায় এবং থ্রবম্বসিস! এমবোলিজম হতে পারে৷ ভেরিকোজ ভেইন, রেইনডস ডিজিজ প্রভৃতি সবই এই ডেন্সড্,থিক, ব্লাডের জন্য হয়৷
এই EBV হেভি মেটালের পূষ্টিতে পুষ্ট হয়ে লিভারে এত সংখ্যা বৃদ্ধি করে যে, জীবিত,মৃত, বাইপ্রোডাক্ট, করপস, বিভিন্ন কেমিক্যালস প্রভৃতি লিভারকে স্যাচুরেট করে দেয়৷ লিভার তখন বড় হয়, পিত্তের গুণ ও মান কমে যায়৷ শুরু হয় গ্যাসের ত্রো পেটের যাবতীয় সমস্যার সূত্রপাত৷ লিভারের কর্মক্ষমতা একটার পর একটা হারালে ধীরে ধীরে ব্লাড সুগার ইমব্যালেন্স, ওবেসিটি,মেন্টাল ডিসঅর্ডার প্রভৃতি শুরু হয়৷ এই ভাঈরাসটি মেয়েদের তলপেটে লিম্ফ্যাটিক ও ব্লাডের মাধ্যমে পৌঁছালে হেভি মেটাল ও রিপ্রডাক্টিভ হরমোন(স্টেরয়েড) এর সাহায্যে আরও শক্তিশালী ও সংখ্যক হয়৷ মহিলাদের পিসিওডি,মেন্সের সমস্যা, বাল্কি ইউটেরাস, ফাইব্রয়েড, ফার্টিলিটির সমস্যা প্রভৃতি তৈরী করে৷ হেভি মেটালের অনবরত সরবরাহে EVB আরও শক্তিশালী হয়ে থাঈরয়েড গ্লান্ডে আক্রমন করে৷ শুরু হয় থাঈরয়েড সমস্যা৷ অতঃতর শেষ পর্যায়ে বিভিন্ন গাঁটে, মাংসপেশীতে, নার্ভে আক্রমন৷ শুরু হয় যন্ত্রনা,বেদনা, ফুলে যাওয়া৷

হেভি মেটালস ও বিভিন্ন জীবানুর ওয়েস্টমেটার লিম্ফ দিয়ে পরিবাহিত হলে ব্লকেজ তৈরী হয় ভিসসিড ও থচথকে পদার্থের জন্য৷ পা,হাত,মুখ ফুলে৷ ওজন বাড়ে৷
HHV গ্রুপের ভাইরাসগুলি কিডনিকে এট্যাক করে৷ Shingles ভাইরাস সাইনাস, থ্রোট,ফুসফুস,ইনটেষ্টিনাল ওয়াল, নার্ভ ,সোল্ডার জয়েন্ট, চোয়ালের জয়েন্টে এট্যাক করে৷

যদি আমরা এই হেভী মেটাল বা মার্কারী সম্পর্কে সু সচেতন না হই, তবে আমাদের দেহের মধ্যে থাকা বিভিন্ন জীবাণু ও হেভি মেটালগুলির যৌথ উদ্যোগে ধীরে ধীরে আমাদের জীবনটাকে নরক বানিয়ে দিবে! বেঁচে থেকেও মনে হবে —মরে যাওয়াই ভাল৷

তাই আসুন , আমরা সত্যজ্ঞানটা জানলাম৷ এবার এদের কীভাবে দেহ থেকে নির্গমন করা যায়? কীভাবে এদের বিনষ্ট করা যায়? কীভাবে আমরা পারিপার্শ্বিক , বিভিন্ন বিষপূর্ণ দ্রব্যাদি থেকে নিজেদের বাঁচানো যায় —সেটার জন্য পরিকল্পনা,ব্যবস্থাপনা নেওয়া অতীব অতীব জরুরী৷

আমরা স্ব চেতনতায় যতটা সম্ভব হেভি মেটালস যাতে দেহে অনুপ্রবেশ কম করে তার ব্যবস্থাপনা করব৷ পাশাপাশি, অবশ্যই এতদিনে যে পরিমাণ বিষ লিভার,রক্তে,ব্রেনে,নার্ভে,পেশীতে,পেটে জমে আছে সেগুলি বের করব৷ আবার, দৈনন্দিন জীবনে যে বিষ দেহে ঢুকছে সেটাও দৈনন্দিনই বের করব৷

তারজন্য অবশ্যই আমাদের
“হেভি মেটাল ডিটক্সিফিকেশন ”
এর সুপরিকল্পিত,সুনির্দিষ্ট,বডি সাপোর্টিভ,হার্মলেস,ও বৈজ্ঞানিক উপায় ও ডায়েট মানতে হবে৷

হেভি মেটাল ডিটক্সিফিকেশন এর জন্য ডাক্তারবাবু(ডাঃ ইয়ার আলী) রোগীর অবস্থা, এক্সপোজার, খাদ্যাভ্যাস, মানসিক অবস্থা, লিঙ্গ ও বয়স অনুপাতে ঠিক করে দিবেন৷

লিখনে ও গবেষনাতে—
ডাঃ ইয়ার আলী
MBBS(WBUHS)GDMO(WBHS)
MEDICAL OFFICER

HOLISTIC PRACTITIONER

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.