“”আপাত সাধারণের গল্পো””পোষ্টার রিলিজের সৌজন্যো সাক্ষাৎকার
মোমিন আলি লস্কর দক্ষিণ ২৪পরগনা:-
সুন্দরবন হল বিশ্বের সর্ববৃহৎ প্রাকৃতিক আঁতুড়ঘর। প্রাকৃতিক সম্পদ ও বৈচিত্র্যে ভরা পৃথিবীর সর্বাপেক্ষা বড়ো ব-দ্বীপ এই সুন্দরবন। অসংখ্য নদী -নালা বেষ্টিত সম্পদশালী এই সুন্দর বন।স্বতম্ভ্র প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্যের কারণে সুন্দর বন পৃথিবীর সবচেয়ে বড় শ্বাস মুলীয়বন,।
আমরা জানি সুন্দর বনে মানুষের বেঁচে থাকার সামাজিক বৈষম্য বৈচিত্র্য হল-“জলে কুমির ডাঙ্গায় বাঘ ।এই বৈচিত্র্য ময় সুন্দর বনের মানুষের জীবন যাত্রা কলাকৌশল চরিত্র তাঁদের বেঁচে থাকার সংগ্ৰামী লড়াই।
অন্যতম শিক্ষা মুলক সাধারণ বৈচিত্র্য তুলে ধরা হয়েছে এই সুটিং মধ্য দিয়ে।প্রাকৃতিক, ভৌগলিক, অর্থনৈতিক সব দিক থেকে সুন্দর বনের মানুষের জীবিকার সুবিধা অসুবিধার পরিকাঠামোর ভৌগলিক চিত্র তুলে ধরা হয়েছে এই সিনেমায়। প্রাকৃতিক ভারসাম্য ও জীববৈচিত্র্যে ধ্বংসের কারনের এবং বাণিজ্যিক স্বার্থ ও মুনাফা লালসা মৎস্য চাষের মতো জীবিকা আজ ভঙ্গুর ,এমনি সামাজিক কলাকৌশল চিত্র ফুঁটে উঠেছে এই শুটিং এর মধ্যে দিয়ে।
সমুদ্র সন্নিহিত দ্বীপ গুলিতে ভূমি ক্ষয় ও ক্রমাগত নদীবাঁধ ভাঙনের ফলে কৃষিজমি ও বসতি এলাকা নদী ও সমুদ্র গর্ভে তলিয়ে যাচ্ছে,গৃহহীন,জীবিকাহীন পরিবার গুলি পরিবেশ, সুন্দর বনের উদ্ভিদ ও জীব বৈচিত্র্য এর সামাজিক ভাবে বাস্তুতন্ত্র ভূমিকার পরিকাঠামোর ভৌগলিক চিত্র তুলে ধরা হয়েছে।
বাবা ঋষিকেশ রায় ও মাতা তিলোত্তমা রায়ের বিশেষ কৃতজ্ঞতায় শিক্ষক প্রণব রায়ের পরিচালিত “আপাত সাধরনের গল্পো”বাবা-মা উপস্থিতে নিজ বাসভবনে রিলিজ করলেন।
এই সুটিং এর প্রধান চরিত্রে যিনি অসাধারণ অভিনয় করেছেন নায়ক “সজল মন্ডল” ও ঋত্বিকা নাথ।
সিনেমার আর্ট ডিরেক্টর হিসেবে ছিলেন বর্তমান ভারতবর্ষের প্রথম সারির আর্টিস্ট মধ্যে এক জন চিত্রশিল্পী বৈদ্য নাথ বলদে।
সুটিং স্পটে মুগ্ধকর কবিতা আবৃত্তি ছিলেন সেঁজুতি রায়, সংগীত পরিচালনা করেছেন আনিন্দিতা রায়, চিত্রনাট্য পার্বতী মোদক সর্বপরি ২০ মিনিটে এই সুটিং সুন্দরবনের সাধারণ মানুষের জীবন যুদ্ধের চলচ্চিত্র মাধ্যমে সাধারণ মানুষের সামনে তুলে ধরা হয়েছে।