নিউজ ডেস্ক:- মুর্শিদাবাদ জেলা পরিষদ এর দলনেতা ও বনভূমি_কর্মাধ্যক্ষ এবং খড়গ্রাম ব্লক তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি #মফিজুদ্দিন_মন্ডল অসুস্থার চিকিৎসা চলছিল ভেলোরে ও গিয়েছিলেন চিকিৎসার জন্য হঠাৎ ই অসূস্থ বোধ নিয়ে আসে বহরমপুরে প্রথমে বেসরকারী হাসপাতাল পরে সরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয় কিন্তু আই সি ইউ তে দেওয়ার জন্য চাপ দিতে থাকে পরিবারের সদস্যা রা। জানা গিয়েছে, কয়েকদিন ধরেই জ্বরে ভুগছিলেন খড়গ্রামের তৃণমূল ব্লক সভাপতি তথা মুর্শিদাবাদ জেলা পরিষদের বন বিভাগের কর্মাধ্যক্ষ মফিজউদ্দিন মণ্ডল। সঙ্গে শ্বাসকষ্টও ছিল। বুধবার মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজে নিয়ে যাওয়া হয় তাঁকে। কিন্তু পরিবারের সদস্যরা বহরমপুরের কোভিড হাসপাতালে নিয়ে যায় তাঁকে। দাবি করা হয় যে, তখনই আইসিইউতে ভরতি করাতে হবে মফিজউদ্দিনকে। কিন্তু চিকিৎসকরা জানিয়েছিলেন সেই মুহূর্তে ওই তৃণমূল নেতাকে আইসিইউতে ভর্তির প্রয়োজন নেই। এরপর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বাকবিতণ্ডায় জড়ায় রোগীর পরিবার। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মফিজউদ্দিনের পরিবারের ৪ জনকে গ্রেপ্তার করে।
পরিবারের ৪ সদস্যের গ্রেপ্তারির ঘটনার কয়েকঘণ্টার মধ্যেই মৃত্যু হল মুর্শিদাবাদের খড়গ্রামের তৃণমূল ব্লক সভাপতি মফিজউদ্দিন মণ্ডলের। বৃহস্পতিবার সকালেই দেহ পরিবারের হাতে তুলে দেয় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। গোটা ঘটনাটি রাজ্য সরকারকে জানাবেন বলে জানিয়েছেন মৃতের স্ত্রী।
এই ঘটনার পরের দিন, বৃহস্পতিবার ভোরে হাসপাতালেই মৃত্যু হয় ওই তৃণমূল নেতার। মৃতের স্ত্রীর কথায়, ” হাসপাতালের বিরুদ্ধে এখন কিছু বলব না। যা জানানোর মু্খ্যমন্ত্রীকে জানাবো।” জানা গিয়েছে, পরিবারের সদস্যরা করোনা সন্দেহে করলেও আক্রান্ত ছিলেন না ওই তৃণমূল নেতা। প্রাথমিক পরীক্ষার পর হাসপাতালের এমনটাই জানানো হয়েছিল বলেই দাবি পরিবারের। প্রসঙ্গত, দীর্ঘদিন ধরেই শ্বাসকষ্টে ভুগছিলেন ওই তৃণমূল নেতা। একাধিকবার ভেলোরেও গিয়েছিলেন চিকিৎসার জন্য।
মুখ্যমন্ত্রীকে বিষয়টি জানাবেন বলেই জানিয়েছেন মৃতের স্ত্রী।
এখন এই নিয়ে চলছে মত পাল্টা মত বাক বিতন্ডা ।
সৌজন্য :- সংবাদ প্রতিদিন