তৃণমূল সঙ্গে বাম কংগ্রেসের হাড্ডি লড়াই বড়ুঞায়,
প্রচারে ঝড় তৃণমূল প্রার্থী জীবন কৃষ্ণের
জৈদুল সেখ, বড়ুঞা, মুর্শিদাবাদ
মুর্শিদাবাদের ৬৭ বড়ঞা বিধানসভার তৃণমূলের প্রার্থী জীবনকৃষ্ণ সাহা মুর্শিদাবাদের অন্যান্য আসনের চেয়ে প্রচার ও অন্যান্য সাংগঠনিক দিক থেকে অনেকটাই এগিয়ে বলে মনে করছে তৃণমূলের রাজনৈতিক নেতৃত্ব।কারণ হিসাবে বলছেন কান্দী ভরতপুর কিংবা জলঙ্গীতে প্রার্থী নিয়ে অনেকাংশে ক্ষোভ দেখা গেছে, কখনো প্রকাশ্যে কখনো বা ক্ষোভ প্রকাশ না করে দল ত্যাগ করেছেন উদাহরণ হিসাবে কান্দীর গৌতম রায়।
সেক্ষেত্রে মুর্শিদাবাদ জেলার বড়ঞা বিধানসভাতে এখনও পর্যন্ত কোথাও তেমন ভাবে তৃণমূলের প্রার্থী নিয়ে অসন্তোষ দেখা যায়নি। তৃণমূল চেষ্টা করেছে বাম-কংগ্রেস জোট এবং বিজেপি তাদের প্রার্থীর আগে যতটা সম্ভব প্রচার এবং সংগঠন মজবুত করে নিতে। তাই প্রার্থী হিসেবে নাম ঘোষণার পর থেকেই বড়ঞা বিধানসভার তৃণমূলপ্রার্থী জীবন কৃষ্ণ সাহা ঝাঁপিয়ে পড়েছেন প্রচারের কাজে। কংগ্রেসের মাটিতে ঘাসফুল ফোটানোর জন্য এখন থেকেই দিনরাত এক করে মাটি কামড়ে থেকে লড়াই করছেন তৃণমূলের প্রার্থী। বড়ঞা ব্লক তৃণমূলসহ মুর্শিদাবাদ জেলার নেতাদের কাছে অনেকটাই অক্সিজেন জোগাবে বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহল।
তৃণমূল প্রার্থীরা একদিকে যেমন নেতাদের একত্রিত করে তাদের ক্ষোভের কথা জেনে নিচ্ছেন এবং সেগুলি সমাধানের চেষ্টা করছেন, অন্যদিকে দেওয়াল দখল করে প্রার্থীর নাম লেখার ক্ষেত্রেও অনেকটা এগিয়ে গিয়েছেন তৃণমূলের প্রার্থীরা। গত দুদিন ধরে সকাল থেকে বড়ঞা বিধানসভার অন্তর্গত ভরতপুর ১ নম্বর ব্লকের গড্ডা, জজান গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রতিটি গ্রামে পায়ে হেঁটে প্রচার চালান ও গ্রামবাসীদের সাথে দুয়ারে দুয়ারে গিয়ে ভোট দেওয়ার কথা বলেন বড়ঞা বিধানসভার তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী জীবনকৃষ্ণ সাহা। গড্ডা অঞ্চলে প্রচারে উপস্থিত ছিলেন বড়ঞা ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি গোলাম মুর্শেদ জর্জ, মুর্শিদাবাদ জেলা পরিষদের সদস্য বাবর আলি সেখ, গড্ডা গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান ভুলি বিবি ও অন্যান্য নেতৃত্ব।
অন্যদিকে বাম কংগ্রেস জোটের প্রার্থী শিলাদিত্য হালদার বলেন “মানুষ অনেক দেখেছে এরা পঞ্চায়েতে ভোট করতে দেয়নি সুতরাং এবার ভোট পাক্কা জোট “