বাংলার দামাল ছেলের কথা আজ দেশ-বিদেশে ছড়িয়ে পড়েছে

Spread the love

বাংলার দামাল ছেলের কথা আজ দেশ-বিদেশে ছড়িয়ে পড়েছে।

প্রতিবেদন :-   বাংলার দামাল ছেলে তিনি খুব সৎ ,সততার মাঝে আর কিছু সে বোঝেই না।সত্যের পথে আজও তিনি অবলম্বন করে শত অত্যাচার সহ্য করে বেঁচে আছে।সত্য কথায় লেখার জন্য তাকে যে কত মাশুল গুনতে হয়েছে, যা লিখলে রামায়ণ ও মহাভারত হয়ে যেতে পারে! দীর্ঘ ১৬ বছর কাহিনী অত্যাচার অবিচার অনাচার এ আজও ভরা। তা একমাত্র ভগবান ছাড়া আর কেউ জানেনই না।তাই সর্বদাই যেন ভগবান বা ঈশ্বর বাংলার দামাল ছেলের পিছনে সাহায্য করে চলেছে ।ভগবান আছে বলেই হয়ত সাংবাদিক মৃত্যুঞ্জয় সরদার আজও কোনক্রমে জীবিত রয়েছে।তবে সাংবাদিক মৃত্যুঞ্জয় বাবু ভগবান হিসেবে মানে আইপিএস অজয় রানাডে সাহেবকে।অজয় রানাডে সাহেব যদি না থাকতেন তাহলে পরিবার হয়তো এতদিন মাটির সঙ্গে মিশে যেত, তেমনি ইঙ্গিত পেয়েছি মৃত্যুঞ্জয়ের বাড়িতে এসে ।
সাংবাদিক ,সম্পাদক ,কবি ও পরিচালক চলচ্চিত্র জগতের , সেই মানুষটির রাতের পর রাত অনিদ্রায় কাটিয়েছে,ঘরের মধ্যে লুকিয়ে থেকে নিজেকে আত্মগোপন করতে হয়েছে জীবনে বেঁচে থাকার তাগিদে। আজও তেমনি ভাবে কোনো নিরাপত্তা নেই। যেকোনো দিন যেকোনো ভাবে খুন হয়ে যেতে পারে। প্রশাসনের একাংশ সবকিছু জানার পরেও যেন নির্বাক হয়ে বসে আছে।আম্ফান ঘূর্ণিঝড় এর মতন বিপর্যয় অবস্থা পড়েও সরকারি সুযোগ সুবিধা পায়নি। এসব কিছুর পিছনে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কাজ করছে।যেকোনোভাবে সাংবাদিক মৃত্যুঞ্জয় সরদারের যে কোনো ভাবে গ্রামছাড়া করতে হবে, তেমনি উদ্দেশ্য রাজনৈতিক ভাবে চালিয়ে যাচ্ছে ,  সমাজবিরোধীদের একাংশ। কখন যে কি ঘটে যাবে তা বলার কোন উপায় নেই। লোকাল প্রশাসন সবকিছু জানার পর নির্বাক এবং অবহেলায় অবহেলিত করে রেখেছে মৃত্যুঞ্জয় বাবুর সপরিবারে। যেকোনোভাবে মৃত্যুঞ্জয় সরদারের অনাহারে রাখা যায়, তার পরিকল্পনা চিরস্থায়ীভাবে করে চলেছে দুষ্কৃতীদের একাংশ। যারা সর্বদাই শাসক দলে ভিড়ে আছে।তারাই হাওয়ার পরিবর্তনে নিজেদেরকে পরিবর্তন করে। তবে সবকিছু সদিচ্ছার অভাব রয়েছে।মৃত্যুঞ্জয় সরদার নিজে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী কে বহু বিষয়ে লিখিত জানিও কোন সুরও আজও মেলেনি।হয়তো জীবনে বেঁচে থাকাটাই বড় দায় হয়ে যাচ্ছে, সর্বদায় ভয়ে ভয়ে জীবন যাপন করে সাংবাদিক মৃত্যুঞ্জয় সাত্তারের পরিবার। কখন কি যে ঘটে যাবে বল আর কোন উপায় নেই। কি হবে তা আজও জানা নেই।

মানুষ এই আছে, এই নেই, কখন কি কি ঘটে যাবে আর তার ইতিহাস বহন করে চলবে এই পৃথিবী।শত বাধা-বিপত্তি মধ্যেও মানুষ নিজেকে একটি জায়গায় স্থির রাখতে পারে না। কিন্তু সাংবাদিক মৃত্যুঞ্জয় সরদারকে না দেখলে, না বুঝলে, না জানলে, হয়তো তার ইচ্ছাশক্তি বিষয়টা আমরা ভুলে যাব।স্বয়ং ভগবান একমাত্র তাকে যেন কোনক্রমে জীবিত রেখেছে।যে এরিয়া দাঁড়িয়ে  সত্যি কথার উপরে আজ দীর্ঘ ১৬ টা বছর কলম ধরে চলেছে, এতদিন মৃত্যুঞ্জয় সরদার জীবিত থাকার কথা নয়! তাকে বিভিন্ন কৌশলে খুন করার চেষ্টা চালিয়েছে।কিন্তু মৃত্যুঞ্জয় সরদার এতটা সরল এতটা সাদাসিধে এবং মানুষের ভালবাসার উপরে তাৎক্ষণিক বুদ্ধি দিয়ে আজও তিনি জীবিত। আপনারা ভাবতে পারে ন মৃত্যুঞ্জয় কে নিয়ে এত কথা লেখার বাকি আছে।
যে ছেলেটি একটা অতি সাধারন বাড়ি জন্মগ্রহণ করে, নিজে আজ একটা জায়গায় বসে তার লেখনি ও তার কর্ম ক্ষমতা, বিশ্বের দরবারে পাড়ি দিচ্ছে, আর তিনি বা তার ইতিহাস কি ?এটা ও জানার ইচ্ছা হয়তো আমার মত আপনাদের প্রবল আছে!সেই কারণে আজ মৃত্যুঞ্জয় সরকার কে নিয়ে এই লেখা!
অজ পাড়াগাঁয়ের ছেলে, যেভাবে জাতীয় স্তর কে আন্তর্জাতিক স্তরে নিজেকে পাড়ি দিচ্ছে, সেটা তাকে দেখলেও বোঝার কোন উপায় নেই।

একটা অতি সাধারন ছেলে মতো জীবন যাপন করেন। বাংলার হতদরিদ্র পরিবারের জন্মগ্রহণ করেছে ইন্ডিয়ান জার্নালিস্ট এন্ড অল এডিটর অ্যাসোসিয়েশনের জাতীয় সম্পাদক ও সাংবাদিক মৃত্যুঞ্জয় সরদার। শত দুঃখ কষ্টের মধ্যেও নিজের সাধনার পথ থেকে একটু সুরে দাঁড়ারনি  তিনি। অসাধ্য সাধন করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে ।
সৎ ও নিষ্ঠাবান সাংবাদিকতা করতে গিয়ে কত সাংবাদিক অত্যাচার, অনাচার, অবিচার সহ্য করছে, সাংবাদিক মৃত্যুঞ্জয় সরদার অকথ্য অত্যাচার গুলো মুখ বুজে বাংলার বুকে । নীরব রয়েছে প্রশাসনের একাংশ। সেই কারনে সাংবাদিকদের পাশে দাঁড়াতে ইন্ডিয়ান জার্নালিস্ট এন্ড অল এডিটর অ্যাসোসিয়েশনের জন্ম দিয়েছিলেন সাংবাদিক মৃত্যুঞ্জয় সরদার।
এই সংগঠন বাংলার বুকে একটু একটু করে কাজ করতে করতে দিল্লি, ঝারখান্ড, আসাম ও বাংলাদেশ বিস্তার লাভ করেছে।দুই বাংলা অনলাইন ফোরাম ও সার্ক জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের হাত ধরে  জাতীয় স্তর থেকে আন্তর্জাতিক স্তরে পাড়ি দিচ্ছে এই সংগঠন,শুধু এখানেই শেষ নয় ।আন্তর্জাতিক প্রবাসী বাংলার বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় লেখালেখি করেন। আগামী দিনে এই সংগঠনের জন্য সাংবাদিকদের ভবিষ্যৎ উন্নতির আলো দেখবে বলে মনে করছে ভারত তথা আন্তর্জাতিক স্তরে সাংবাদিকরা।সারা বিশ্ব জুড়ে সাংগঠনিক ভাবে কাজ করে চলেছেন সাংবাদিক মৃত্যুঞ্জয়  সরদার।

তারপরও চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন সাংবাদিক ও অ্যাসোসিয়শনের জাতীয় সম্পাদক মৃত্যুঞ্জয় সর্দার এবং সাংবাদিক কবি দেবাংশু চক্রবর্তীর।তবে ন্যায় ও সত্যের জন্য কলম ধরতে গিয়ে সাংবাদিক মৃত্যুঞ্জয় সর্দারের পরিবারের উপরে যে অত্যাচার নেমে এসেছিল আজ তার মুখোমুখি হয়ে আমি সে কথাগুলো আমার কলমে তুলে ধরতে চাই।

সাংবাদিক মৃত্যুঞ্জয় সরকারের সাথে কথোপকথনে এবং তার বাড়িতে ও তার সংসারের সকলের সঙ্গে কয়েকদিন কাটিয়ে আমি মহামান্য রাষ্ট্রপতির প্রসংশিত ও আশির্বাদ ধন্য, মহামান্য রাজ্যপাল এবংমাননীয়া মুখ্যমন্ত্রীর প্রশংসিত ও পুরস্কার প্রাপ্ত স্বপন দত্ত বাউল মৃত্যুঞ্জয় সরদারের সৎ ও নিষ্ঠা ,
সাহসিকতার সঙ্গে প্রতিবাদ, ও সমাজ সচেতনের জন্য কলম ধরতে দেখে একটা কথাই বলি প্রতিবাদী মানুষের জন্য যাদের স্বার্থে ঘা লাগবে তারাই সবসময় প্রতিবাদী সৎ মানুষের কর্মকান্ড তে পিছু লাগবে নিন্দা করবে ।। তবে যতই পিছু লাগুক না কেন সত্যের জয় হবেই ।

সেই আদি অনাদি কাল থেকেই মিথ্যার পরাজয় সবসময় হয়ে আসছে সত্য জয়ী হয়েছে।।সেই ইতিহাস লিখতে বসে সাংবাদিক মৃত্যুঞ্জয় সরদারের ব্যক্তিগত জীবনে ফিরে দেখা যাক।বাইরের চেহারা টা দেখে যেমন শিল্পীকে চেনা যায় না প্রখ্যাত সংগীত শিল্পী হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের গানের কথায়। ঠিক তেমনি একজন মানুষকে ও একজন সাংবাদিক কেও বাইরের চেহারায় তাকে চেনা যায় না ।।
বাইরের চেহারার মাঝেও ভিতরে তার বুকে কত জ্বালা সেটা জানতে গেলে, বুঝতে গেলে, খুব সতর্ক ভাবে নিজের সুবুদ্ধি কে কাজে লাগিয়ে মানুষের সঙ্গে গভীর ভাবে না মিশলে কখনোই তার ভিতরের চেহারার স্বরূপ ধরা পড়বে না। আমি আপনাদের স্বপন দত্ত বাউল আমার আরও একটা পরিচয় আমিও একজন সাংবাদিক । আমি একজন সাংবাদিক ও শিল্পী রূপে এমন ই একজন মানুষের সাথে আজ মুখোমুখি হয়েছি যিনি একজন সৎ নিষ্ঠাবান নির্ভিক সাংবাদিক নাম মৃত্যুঞ্জয় সরদার ।। দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার ক্যানিং ২ নম্বর ব্লকের হেদিয়া গ্রামের মানুষ মৃত্যুঞ্জয় বাবু । তার ছেলেবেলা খুব দুক্ষ কষ্টের রঙে মাখা । দারিদ্রতা ছেলেবেলা থেকে আজও পর্যন্ত পিছু ছাড়ে নি ।

নিত্য অভাব অনটনের মাঝে খুব কষ্টের মধ্যে জীবন সংসার চালিয়েও তিনি শত বাধা এলেও কখনো লেখা লেখি থেকে লক্ষ্য ভ্রষ্ট হন নি ।। কিশোর যৌবনে তার বিবেক চেতন মন সবসময়ই প্রতিবাদী হয়ে উঠে ধরেছে কলম । মৃত্যুঞ্জয় এর কথায় বাড়ির বয়োজ্যেষ্ঠ রা রাজনীতির জালে জড়িয়ে ছিলেন ।
রাজনীতি তে বড় নোকরামি , হানাহানি আর খাওয়া খায়ী , কে কত আত্মসাৎ করতে পারে কে কত মেরে মুড়ে লুটে পুটে গুছিয়ে নিতে পারে তার কম্পিটিসেন চলে । এই সমাজে এই নোকরা রাজনীতির খেলার প্রতিযোগিতার আঙিনায় তার পরিবারের লোকজনের সাথে একশ্রেণীর অসৎ মানুষ তাদের সংসারে নানাভাবে আঘাতের পর আঘাত হেনেছে ।
তাই ছোট থেকেই সমাজের কাছে নানাভাবে দুক্ষ কষ্ট লাঞ্ছনা গঞ্জনা পেতে হয়েছে এমনকি বিনা দোষে তাকে জেল ও খাটতে হয়েছে সমাজের দুষ্ট চক্রের ফাঁদে তাকে মিথ্যা করে কষ্ট দিয়েছে অসৎ অমানুষের দল ।। এক সময় নুন আনতে যার পান্তা ফুরাত সেই মৃত্যুঞ্জয় অনেক কষ্টে কলকাতায় লেখাপড়া করেন এক সহৃদয় ব্যাক্তির সাহায্য পেয়ে, এছাড়া তিনি কম্পিউটার ইনফরমেশন টেকনোলজি ডিপ্লোমা কোর্স করেছেন ।

শিক্ষিত বেকার হয়েও ভাগ্যে জোটে নি কোনো কর্মযোগে চাকরি, তাই লেখালেখি কেই কর্মযোগে বেছে নিয়ে বহুদিন আগেই ধরেছিলেন প্রতিবাদী কলম হাতে ।। ছোট থেকেই বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় ফ্রীলান্স এ লিখতেন নানা খবর ।সকলেই ছাপ তেন কিন্তূ কিছুই অর্থ উপায় হত না । হটাৎ একদিন বাসন্তী হাই এর উপরে আমঝাড়াতে পুলিশ কে পিষে দিলো একটা লরি বাঘের চামড়া নিয়ে পালিয়ে যাবার সময় ।সেই খবর তৈরি করে মৃত্যুঞ্জয় বাবু অনেক পেপার কে লিখে জানায় তার পর দিনই পেপারের হেডলাইন মৃত্যুঞ্জয় সরদার এর লেখা খবর তার সাংবাদিক জীবনের দরজা খুলে দিলো ।
মৃত্যুঞ্জয় বাবু বলেন আমাকে সাংবাদিক রূপে চেনানো মানুষের মাঝে এ যেন বন বিবি দেবীর আশির্বাদ । তার পর থেকে পয়সা পেলেও বা কি নাপেলেও শুধু লিখে চলেছেন কখনো খবর ভিত্তিক , আর্টিকেল , সম্পাদকীয় কলমে আমার প্রতিবাদী ভাষার অলংকারের ঝংকারে কলম ধরে নানা বিষয়ে আর্থিক লিপি , দুরন্ত বার্তা , সকাল সকাল ও বহু নামি দামি পত্রিকায় কখনো নিজের নামে আবার সংবাদ দাতা হয়ে ।।

সাংবাদিক হিসাবে তিনি একজন সমাজ সচেতনের নিষ্ঠাবান সৎ ব্যাক্তি । সমাজের নানা অন্যায় অত্যাচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী লেখা লিখে সবসময়ই তাকে জীবনে বেঁচে থাকতে হয় তার চলার পথে স্বার্থে ঘা লাগা মানুষেরা হুমকি দেয়, কেউ আবার প্রাণ নাশের হুমকি দেয় । তবু লেখা থেকে তিনি সরে যান নাই।।ইন্ডিয়ান জার্নালিস্ট এন্ড অল এডিটর্স এসোসিয়েশনের জাতীয় সম্পাদক ও নিউজ সারাদিন পোর্টালের এর সম্পাদক হয়ে সাংবাদিক জীবনে সব সময় মৃত্যুঞ্জয় সরদার সৎ ভাবে কাজ করার প্রতিজ্ঞা করে সমাজ সচেতনের ভূমিকা নিয়ে চলেছেন।

 

সাংসারিক জীবনে স্ত্রী ও কন্যা এবং বৃদ্ধা পিতা মাতা ও ভাই ও ভাইয়ের সংসার নিয়ে যৌথভাবেই অতি কষ্টে জীবন যাপন করেন । ঘর বাড়ির অবস্থা ভগ্নদশা তবু সরকারি আবাস যোগনায় তিনি আজও নতুন বাড়ি তৈরির সুযোগ পান নাই। অভাব অনটনের মাঝেও তার শারীরিক অসুস্থতা তাকে বড় কষ্ট দেয় । মৃত্যুঞ্জয় বলেন ভাতের জোগাড় করব না ওষুধের জোগাড় করব। আমি অসুস্থ ,আমার বৃদ্ধা পিতা মাতা অসুস্থ সকলের চিকিৎসা ওষুধ জোগাড় করতেই হিম সিম খেতে হয় । এই ভাবেই চলছে একজন লড়াকু প্রতিবাদী সাংবাদিক এর জীবন । সাংবাদিক মৃত্যুঞ্জয় সরদার আর এক অন্য রূপে তার নিজস্ব প্রতিভায় তিনি চলচিত্রের জগতে অনেক আগে থেকেই টুকি টাকি ছোট খাটো অভিনয় করেছেন ।

অনেক ধারাবাহিক এ ছোট ছোট চরিত্রে যেমন সোনার হরিণ, ইন্দুবালা, তে অভিনয় করেছেন এছাড়া তিনি বলেন সিনেমা জগতে বারুদ, রামলক্ষন ,প্রেমী, রাস্তার মতন ছবিতে ডেমি কাজ করেছিলেন, এছাড়া সিনেমা জগতে ফাইটিং শেখা, অভিনয় ও ডিরেকশন এর কাজ শেখা তার খুব প্রিয় ছিলো । টালিগঞ্জের স্টুডিও পাড়ায় ঘুড়ে ঘুড়ে অনেক কিছুই শেখেন ও অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করেন । এই শিক্ষা ও অভিজ্ঞতা কে পাথেয় করে বর্তমানে তিনি তথ্যচিত্র তৈরি করতে ডিরেকশন দিয়ে কাজ শুরু করেছেন । শীগ্রই সুন্দরবনের মানুষের জীবনযাত্রা নিয়ে তার তথ্যচিত্র মানুষের কাছে পৌঁছে যাবে এবং মৃত্যুঞ্জয় সরদার একজন তথ্যচিত্র নির্মাতা বলে মানুষের মনের ঘরে স্থান পাবে বলে তিনি আশা বাদী।

সাংবাদিক ও তথ্যচিত্রর পরিচালক মৃত্যুঞ্জয় সরদার কে তার কলমের খোঁচায় সংবাদপত্রে লেখালেখি তে যতই প্রতিবাদী মনে হোক না কেনো আসলে সাদা মাঠা এই মানুষটি একেবারে মাটির মানুষ। তার সঙ্গে একান্ত ভাবে মিশে তার সঙ্গে আলাপ আলোচনা করলে তার ঘরবাড়ি , আর্থিক অভাব অনটন , শাররীক কষ্ট দেখলে বলতেই হবে বাইরের চেহারাটা দেখে সাংবাদিক ও তথ্যচিত্র নির্মাতা মৃত্যুঞ্জয় সরদার কে চেনা যায় না। তার বুকে ভিতরের জ্বালা কত কষ্ট বোঝা যায় না।। সেটা এই লেখাটির আগে আমি কোনদিন উপলব্ধি করতে পারিনি। তবে আমি তার সঙ্গে দীর্ঘ স্থায়ী ভাবে থাকতে থাকতে বুঝতে পেরেছি। জীবন  শুধু থেমে থাকে না, জীবন একদিন না একদিন অন্য অন্য মাত্রায় পৌঁছে দেয়। মৃত্যুঞ্জয় সরদার পৃথিবীর আরও বৃহত্তর জায়গায় পৌঁছাবে তেমনি ঈশ্বরের আশীর্বাদ। আমাদের ভালোবাসা সঙ্গে রয়েছে।মৃত্যুঞ্জয় সরদারকে আর কেউ না গুরুত্ব না দিলেও, বিশ্বের দরবারে তার গুরুত্ব একটি একটু করে বাড়তে চলেছে। বাংলা তথা ভারতবর্ষের মানুষ হয়ত আজ মৃত্যুঞ্জয় সরদারকে তেমনি ভাবে চিনতে পারিনি। মৃত্যুঞ্জয় সরদার এক আদর্শ আর নিষ্ঠা সৎ সাংবাদিক।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.