নিউজ ডেস্ক :- নির্বাচনের আগে আত্মতুষ্টিতে ভুগছে গেরুয়া শিবির। হাবভাব এমন যেন ভোটের আগেই ক্ষমতা চলে এসেছে তারা। অমিত শাহের সেট করা দুশো আসন পকেটে পুরো নিয়েছে গেরুয়া শিবির। বাংলার মসনদে বসা শুধু সময়ের অপেক্ষা। আর তাই নিয়েই প্রতিদিন গলা ফাটাচ্ছে দলবদলু নব্য বিজেপিরা। কিন্তু এক সমীক্ষার ফলই রাজ্য বিজেপির ‘রথে’র চাকা কত দূর গড়াতে পারে তা পরিষ্কার করে দিয়েছে। সমীক্ষার ফল তাজ্জব করে দেওয়ার মতো। কোথায় দুশো আসন? সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে আশির কোটাও পূর্ণ করা যাচ্ছে না ভোটে।
নির্বাচনের আগে আত্মতুষ্টিতে ভুগছে গেরুয়া শিবির। হাবভাব এমন যেন ভোটের আগেই ক্ষমতা চলে এসেছে তারা। অমিত শাহের সেট করা দুশো আসন পকেটে পুরো নিয়েছে গেরুয়া শিবির। বাংলার মসনদে বসা শুধু সময়ের অপেক্ষা। আর তাই নিয়েই প্রতিদিন গলা ফাটাচ্ছে দলবদলু নব্য বিজেপিরা। কিন্তু এক সমীক্ষার ফলই রাজ্য বিজেপির ‘রথে’র চাকা কত দূর গড়াতে পারে তা পরিষ্কার করে দিয়েছে। সমীক্ষার ফল তাজ্জব করে দেওয়ার মতো। কোথায় দুশো আসন? সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে আশির কোটাও পূর্ণ করা যাচ্ছে না ভোটে।
উল্লেখ্য সম্প্রতি নির্বাচনের ফলাফল পূর্বানুমান করতে দুটি বেসরকারি সংস্থাকে দিয়ে সমীক্ষা করিয়াছেন বিজেপির সর্বভারতীয় নেতৃত্ব। আর সেখানেই যা ফলাফল উঠে এসেছে তাতেও নিঃসন্দেহে কপালে ভাঁজ পড়বে কেন্দ্র বিজেপির। কারণ নীল বাড়ি দখলের লক্ষ্যে যে গাদা গাদা অর্থ ব্যয় করছে বিজেপি। কিন্তু সমীক্ষার রিপোর্টে দা যাচ্ছে, আশির বেশি আসন ঝুলিতে ভরতে পারবে না পদ্মশিবির। এই দুটি রিপোর্টই যথেষ্ট উদ্বেগ বাড়িয়েছে জেপি নাড্ডা, অমিত শাহ, কৈলাস বিজয়বর্গীয়র।
সূত্রের খবর, বিজেপির রাজ্য নেতৃত্বও দলকে দুই অঙ্কের বেশি আসন দিতে পারছেন না। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক বিজেপি নেতার কথায়, এবার বাংলার ক্ষমতা দখল করা বিজেপির পক্ষে দিবাস্বপ্ন। যে রিপোর্ট পাওয়া গিয়েছে তা প্রকাশ্যে আনাও সম্ভব নয়। অথচ এই সংস্থাগুলিকে দিয়েই ২০১৯-এর লোকসভা নির্বাচনের আগে সমীক্ষা করিয়েছিল বিজেপি। এবং সেই ফল যথেষ্ট আশাব্যঞ্জক ছিল। নির্বাচনের ফল বেরোনোর পর তার বাস্তব প্রতিফলন দেখা গিয়েছে। সেই কারণেই এবারের সমীক্ষার ফল বিজেপি নেতৃত্বের কপালে দুশ্চিন্তার ভাঁজ ফেলেছে