(সৃষ্টি আছে তার ধ্বংস অনিবার্য। তবে কি পৃথিবী ধ্বংসের দিনও ঘনিয়ে এলো? সম্প্রতি কিছু ছবি দেখে এমনটায় আশঙ্কা করছেন নাসার বিজ্ঞানী। অ্যান্টার্কটিকার বরফ গলার পরিমান ক্রমশ বেড়ে চলেছে। এইভাবে বাড়তে থাকলে পুরো বিশ্ব তলিয়ে যেতে পারে সমুদ্রের তলায়।)
নিউজ ডেস্ক:- যার সৃষ্টি আছে তার ধ্বংস অনিবার্য। তবে কি পৃথিবী ধ্বংসের দিনও ঘনিয়ে এলো? সম্প্রতি কিছু ছবি দেখে এমনটায় আশঙ্কা করছেন নাসার বিজ্ঞানী। অ্যান্টার্কটিকার বরফ গলার পরিমান ক্রমশ বেড়ে চলেছে। এইভাবে বাড়তে থাকলে পুরো বিশ্ব তলিয়ে যেতে পারে সমুদ্রের তলায়।
বিশ্ব উষ্ণায়নের ফলে পৃথিবী ক্রমশ ধ্বংসের মুখে এগোচ্ছে। তারই কিছু প্রমাণ পাওয়া গেলো অ্যান্টার্কটিকায়। নাসার বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন ৯ দিনে প্রায় ২০ শতাংশ বরফ গলেছে। এটি হচ্ছে তিব্র তাপপ্রবাহের কারনে। পৃথিবীর অন্যতম শীতলতম স্থান অ্যান্টার্কটিকা। আর কিছু বছরের মধ্যে সেখানে সুতির জামা পরে ঘোরা যাবে। তিব্র তাপপ্রবাহের ফলে অ্যান্টার্কটিকার দ্বীপপুঞ্জের এমন কিছু স্থানের ছবি পাওয়া গেছে যে স্থান গুলি আগে বরফের চাদরে মোড়া থাকত। এখন সেখানে জলের আস্তরন দেখা যাচ্ছে।
বিজ্ঞানীদের মতে, দীর্ঘ সময় ধরে গরমের কারণেই এই পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। বিশ্বের শীতলতম স্থানে কখনো এমন ঘটনা ঘটতে দেখা যায়নি। এইভাবে বরফ গলতে থাকলে পুরো বিশ্ব ধ্বংস হবে। তিব্র উষ্ণতার কারনে হিমালয়েও গলছে বরফ। সমুদ্র উপকূলবর্তী দেশ গুলি তলিয়ে যেতে পারে সমুদ্রগর্ভে।