মুর্শিদাবাদের নিমতিতা স্টেশনে বোমাবাজিতে মন্ত্রী জাকির হোসেন গুরুতর জখম,কলকাতায় চিকিৎসাধীন

Spread the love

 

মুর্শিদাবাদের নিমতিতা স্টেশনে বোমাবাজিতে মন্ত্রী জাকির হোসেন গুরুতর জখম

নিউজ ডেস্ক : মুর্শিদাবাদের নিমতিতা স্টেশনে ব্যাপক বোমাবাজি। রেহাই পেলেন না মন্ত্রী জাকির হোসেন। বোমার আঘাতে গুরুতর জখম তিনি। আঘাত লেগেছে বাঁ পা ও ডান হাতে। মন্ত্রীকে ভর্তি করা হয়েছে জঙ্গিপুর মহকুমা হাসপাতালে।

মুর্শিদাবাদের নিমতিতা স্টেশনে ব্যাপক বোমাবাজি। রেহাই পেলেন না মন্ত্রী জাকির হোসেন। বোমার আঘাতে গুরুতর জখম তিনি। আঘাত লেগেছে বাঁ পা ও ডান হাতে। মন্ত্রীকে জঙ্গিপুর মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করার কলকাতায় চিকিৎসার জন্য নিয়ে আসা হয়েছে ।কলকাতায় এস এস কে এম হাসপাতালে চিকিৎসা চলছে ।

 

ভোটের মুখে অশান্তির আঁচ মুর্শিদাবাদে। নিমতিতা স্টেশনে ‘হামলা’র মুখে পড়লেন মন্ত্রী জাকির হোসেন। জানা গিয়েছে,  কলকাতায় দলের একটি কর্মসূচি যোগ দেওয়ার কথা ছিল মন্ত্রীর। বেশিরভাগ সময়েই ট্রেনেই যাতায়াত করেন তিনি। এদিন রাতেও যথারীতি ট্রেন ধরার জন্য নিমতিতা স্টেশনে যাচ্ছিলেন জাকির। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, মন্ত্রী যখন স্টেশন চত্বরে ঢোকেন, তখন আচমকাই ২ নম্বর প্ল্যাটফর্মে ব্যাপক বোমাবাজি শুরু হয়ে যায়। এমনকী, মন্ত্রীর গাড়ি লক্ষ্য করে বোমা ছোঁড়া হয় বলে অভিযোগ। বোমার আঘাতে গুরুতর জখম হন জাকির হোসেন। তড়িঘড়ি তাঁকে উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হয় জঙ্গিপুর মহকুমা হাসপাতালে। বাঁ পা ও ডান হাত-সহ শরীরের একাধিক শরীরের একাধিক জায়গায় আঘাত লেগেছে। শেষ খবর অনুযায়ী, চিকিৎসার জন্য মন্ত্রীকে কলকাতায় আনা হচ্ছে।

 

কী কারণে এই ‘হামলা’?  তৃণমূলের মুর্শিদাবাদ জেলার সভাপতি আবু তাহের-র দাবি, রাজনৈতিক কারণে হামলা, মন্ত্রীর জাকির হোসেনকে প্রাণে মেরে ফেলতেই স্টেশনে বোমাবাজি করা হয়েছে। দোষীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী প্রতিক্রিয়া,  ‘জাকির হোসেন তৃণমূলে ব্যতিক্রমী চরিত্র। নিজের সততার জোরেই বিধায়ক নির্বাচিত হয়েছেন। এই হামলা অত্যন্ত দুঃখজনক। রাজ্যে আইনশৃঙ্খলা বলে কিছু নেই’। একই সুর বিজেপি নেতা জয়প্রকাশ মজুমদারের গলায়। তাঁর কটাক্ষ, ‘পশ্চিমবঙ্গের জঙ্গলরাজ চলছে’।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.