ভোটের দিন দুপুরে সাংবাদিক বৈঠকে অধীর রঞ্জন চৌধুরী।
রক্তিম সিদ্ধান্ত:- বহরমপুর কংগ্রেস কার্যালয় ভোট চলাকালীন সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে সামশেরগঞ্জ সন্ত্রাস চলছে তা তিনি জানালেন বিশেষ করে সামশেরগঞ্জ এর ভাষাই পাইকর দোগাছি এই এলাকাগুলিতে তৃণমূল সন্ত্রাস চালাচ্ছে বেশিভাগই ঘুরতে কংগ্রেস এজেন্ট দিতে পারিনি তবে কংগ্রেসের কর্মীরা তৃণমূলের সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়ে ভোট করছে।
তৃণমূল কর্মীর বাড়িতে বোমা মারা কংগ্রেসের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠায় অধীর চৌধুরী জানালেন পুলিশ তৃণমূলের সরকারের তৃণমূলের এটা একটা হাস্যকর ছাড়া আর কিছুই না, সামশেরগঞ্জ ঝারখান্ড থেকে লোক নিয়েছে ভোট করানো হচ্ছে কংগ্রেস কর্মীরা সেইসব মাফিয়াদের ধরে পুলিশের হাতে তুলে দিচ্ছে এবং নির্বাচন কমিশনে বিষয়টি জানানো হয়েছে।
সামশেরগঞ্জ তৃণমূল প্রার্থী লক্ষীর ভান্ডার প্রলোভন দেখাচ্ছিলেন ভোটারদের সেই প্রসঙ্গে অধীর চৌধুরী জানান বিশেষ করে শামসেরগঞ্জের মহিলাদেরকে প্রলোভন দেখানো হচ্ছে তবে প্রার্থীর নুর পরিবারের জহিরদুল রহমান শামসুর গঞ্জের মানুষ জানেন নুর পরিবারের অবদান মানুষের ওপর অনেক তাই চিটিংবাজ ধাপ্পাবাজ দের কেউ ভোট দেবেনা ভোট শেষে বলা যাবে ফলাফল কি।
ভবানীপুর প্রসঙ্গে তিনি বলেন শহর এলাকায় যারা উচ্চ মধ্যবিত্ত এবং তাদের মধ্যে প্রচার করেছে তৃণমূল এবং যেখানে মমতা ব্যানার্জি আগেও জয়লাভ করেছেন এবারও জয়লাভ করবেন কারণ তিনি এই ভোটে জিতল মুখ্যমন্ত্রীর আসনে বসবেন এবং উন্নয়ন করবেন বলে মানুষের সামনে প্রচার করেছেন তাই মনে হয় মার্জিন কম হোক বা বেশি তার জয়লাভ নিশ্চিত বলে জানা যায়।