তপন থিয়েটারে ঐহিকের “লাইক-কমেন্ট-শেয়ার” মঞ্চস্থ
পরিমল কর্মকার (কলকাতা) : ঐহিক-এর ১৮তম বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠানে ৬ জুন দক্ষিন কলকাতার তপন থিয়েটারে মঞ্চস্থ হলো “লাইক-কমেন্ট-শেয়ার” নাটকটি।
নাটকে দেখা গেল — বর্তমান মোবাইলের যুগে হারিয়ে যাওয়া বন্ধুত্বের সম্পর্ককে আরও প্রাণবন্ত করে তুলতে বিদেশ ফেরৎ সেবন্তির ফ্ল্যাটে এক সান্ধ্যকালীন পার্টির আয়োজন করা হয়েছিল। স্বামী ও ছেলেকে নিয়ে সেবন্তির এখন সুখের সংসার। এদিনের পার্টিতে অ্যাপায়িত ছিলেন সেবন্তির একসময়ের কলেজ লাইফের বন্ধু-বান্ধবীরা। তার বন্ধুরা এখন কেউ অধ্যাপক, কেউ সরকারি চাকুরে, কেউ আবার ব্যবসায়ী। সকলেই প্রতিষ্ঠিত। বহুদিন পর একে অপরের সাক্ষাতে জমে উঠেছিল আড্ডা। এরই সঙ্গে ছিল খাওয়া-দাওয়া এবং মদ্যপানের আসরও। পুরোনো দিনের গল্প, গান, আড্ডায় জমে উঠেছিল ওদের এই পার্টি। বাদ যায়নি মান-অভিমান, ব্যাথা-বেদনার স্মৃতিও। এরই মধ্যে সেবন্তির ছেলের এক অপকর্মের খবর জানা মাত্রই ভেঙ্গে যায় এদিনের আড্ডার আসর। জানা যায়, তার ছেলে একটি গণধর্ষণ কাণ্ড ঘটিয়ে ঘরে ফিরেছে। এরপর শুরু হয় নাটকের মোড়…. বাকিটা জানতে হলে অবশ্যই দেখতে হবে “লাইক-কমেন্ট-শেয়ার” নাটকটি।
এই নাটকের কাহিনী ও নির্দেশনা স্বাতী রায়ের। আলোকসম্পাতে বাবলু সরকার। মেকআপে ঝুমকি ভট্টাচার্য। সেট ব্যবস্থাপনায় অজিত রায়। আবহসঙ্গীতের আয়োজনে ছিলেন অরিন্দম রায়। অভিনয়ে ছিলেন, শ্রীময়ী মজুমদার, পারমিতা মুখার্জী, অরিন্দম ঘোষ, বিভাস ঘোষ, স্বাতী রায়, দেবব্রত চক্রবর্তী, জয়িতা চৌধুরী, অরিন্দম রায়, প্রমিত ব্যানার্জী।
এক কথায় বলা যায় — রুদ্ধশ্বাস গতিতে এগিয়ে চলা এই নাটকটি বর্তমান সমাজে এক শিক্ষামূলক দিক নিদর্শন করেছে। নাট্য নির্দেশনা, আলোকসম্পাত, আবহসঙ্গীত ইত্যাদি নাটকের সঙ্গে সুন্দর মানানসই। সর্বোপরি সকলের প্রাণবন্ত অভিনয় যথেষ্ট দক্ষতার ছাপ রেখেছে। উল্লেখ্য, নাটক শুরুর আগে ঐহিক”এর পক্ষ থেকে বিশিষ্ঠ অভিনেতা পঙ্কজ মুন্সীকে সম্বর্ধনা দেওয়া হয়। পাশাপাশি বিধায়ক দেবাশীষ কুমার, “ইলোরা নাটকের বর্ষকথা” পত্রিকার সম্পাদক মলয় কুমার ঘোষ,অরুপ রায় প্রমুখকেও সম্বর্ধনা জ্ঞাপন করা হয়।
তপন থিয়েটারে ঐহিকের “লাইক-কমেন্ট-শেয়ার” মঞ্চস্থ
তপন থিয়েটারে ঐহিকের “লাইক-কমেন্ট-শেয়ার” মঞ্চস্থ
পরিমল কর্মকার (কলকাতা) : ঐহিক-এর ১৮তম বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠানে ৬ জুন দক্ষিন কলকাতার তপন থিয়েটারে মঞ্চস্থ হলো “লাইক-কমেন্ট-শেয়ার” নাটকটি।
নাটকে দেখা গেল — বর্তমান মোবাইলের যুগে হারিয়ে যাওয়া বন্ধুত্বের সম্পর্ককে আরও প্রাণবন্ত করে তুলতে বিদেশ ফেরৎ সেবন্তির ফ্ল্যাটে এক সান্ধ্যকালীন পার্টির আয়োজন করা হয়েছিল। স্বামী ও ছেলেকে নিয়ে সেবন্তির এখন সুখের সংসার। এদিনের পার্টিতে অ্যাপায়িত ছিলেন সেবন্তির একসময়ের কলেজ লাইফের বন্ধু-বান্ধবীরা। তার বন্ধুরা এখন কেউ অধ্যাপক, কেউ সরকারি চাকুরে, কেউ আবার ব্যবসায়ী। সকলেই প্রতিষ্ঠিত। বহুদিন পর একে অপরের সাক্ষাতে জমে উঠেছিল আড্ডা। এরই সঙ্গে ছিল খাওয়া-দাওয়া এবং মদ্যপানের আসরও। পুরোনো দিনের গল্প, গান, আড্ডায় জমে উঠেছিল ওদের এই পার্টি। বাদ যায়নি মান-অভিমান, ব্যাথা-বেদনার স্মৃতিও। এরই মধ্যে সেবন্তির ছেলের এক অপকর্মের খবর জানা মাত্রই ভেঙ্গে যায় এদিনের আড্ডার আসর। জানা যায়, তার ছেলে একটি গণধর্ষণ কাণ্ড ঘটিয়ে ঘরে ফিরেছে। এরপর শুরু হয় নাটকের মোড়…. বাকিটা জানতে হলে অবশ্যই দেখতে হবে “লাইক-কমেন্ট-শেয়ার” নাটকটি।
এই নাটকের কাহিনী ও নির্দেশনা স্বাতী রায়ের। আলোকসম্পাতে বাবলু সরকার। মেকআপে ঝুমকি ভট্টাচার্য। সেট ব্যবস্থাপনায় অজিত রায়। আবহসঙ্গীতের আয়োজনে ছিলেন অরিন্দম রায়। অভিনয়ে ছিলেন, শ্রীময়ী মজুমদার, পারমিতা মুখার্জী, অরিন্দম ঘোষ, বিভাস ঘোষ, স্বাতী রায়, দেবব্রত চক্রবর্তী, জয়িতা চৌধুরী, অরিন্দম রায়, প্রমিত ব্যানার্জী।
এক কথায় বলা যায় — রুদ্ধশ্বাস গতিতে এগিয়ে চলা এই নাটকটি বর্তমান সমাজে এক শিক্ষামূলক দিক নিদর্শন করেছে। নাট্য নির্দেশনা, আলোকসম্পাত, আবহসঙ্গীত ইত্যাদি নাটকের সঙ্গে সুন্দর মানানসই। সর্বোপরি সকলের প্রাণবন্ত অভিনয় যথেষ্ট দক্ষতার ছাপ রেখেছে। উল্লেখ্য, নাটক শুরুর আগে ঐহিক”এর পক্ষ থেকে বিশিষ্ঠ অভিনেতা পঙ্কজ মুন্সীকে সম্বর্ধনা দেওয়া হয়। পাশাপাশি বিধায়ক দেবাশীষ কুমার, “ইলোরা নাটকের বর্ষকথা” পত্রিকার সম্পাদক মলয় কুমার ঘোষ,অরুপ রায় প্রমুখকেও সম্বর্ধনা জ্ঞাপন করা হয়।