নিজস্ব সংবাদদতা,দক্ষিণ দিনাজপুর:- কুশমন্ডি ৭ই মার্চ দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার কুশমন্ডি ব্লক এর ৪ নম্বর কুশমন্ডি গ্ৰাম পঞ্চায়েত বানিয়ারি গ্রামে শ্বশুরবাড়ি তে ত্রিকোণ প্রেমের জেরে জামাইকে মেরে টানা সাতদিন সেপটিক ট্যাংকের পুতে রাখার অভিযোগ উঠল শ্বশুর বাড়ির লোকের বিরুদ্ধে । মৃত ব্যক্তির নাম সোহেল রানা বয়স আনুমানিক ২২ বছর বাড়ি কুশমন্ডি থানার খুঁটি পুকুর এলাকায় । তিনি দিল্লিতে কয়েকমাস আগে গিয়ে সেখানে দিন মজুরের কাজ করতেন । এই এলাকার বানিয়ারী গ্রামের মেয়ে সুলতানা রাজিয়া (সুমি) সাথে বিয়ে হয় তাদের একটি ছোট মেয়ে আছে । কিছুদিন আগে মৃত সোহেল রানা নিজের দাদুর বাড়ি সিন্তর এলাকায় বেড়াতে এসেছি যেন । তার আসার খবর পেয়ে মৃত ব্যক্তির শাশুড়ী জ্যোৎস্না বেগম তাকে নিজের বাড়িতে ডেকে নিয়ে যায় । কিন্তু গ্রাম মারফত সোহেল রানা জানতে পারে তার স্ত্রীর সাথে এক সিভিক ভলান্টিয়ার কোলেন আলীর অবৈধ সম্পর্ক থাকার জন্যই অশান্তি লেগে থাকত পরিবারে ।
গ্রামবাসীর অভিযোগ শ্বশুরবাড়ির লোকেরা জামাই কে খুন করেছে এবং সেপটিক ট্যাংকের নিচে পুঁতে রাখা হয়েছে । এই ঘটনার খবর পেয়ে আজ ভোরে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় পুলিশ এবং গ্রেপ্তার করা হয় ৫ ব্যক্তিকে । পরে পুলিশ আধিকারিক এবং কুশ মণ্ডি ব্লকের জয়েন্ট বিডিও সোহম চৌধুরী সবার উপস্থিতিতে সেপটিক ট্যাংক থেকে মৃতদেহ উদ্ধার করে কুশমন্ডি থানায় নিয়ে আসা হয় ময়নাতদন্তে পাঠানোর জন্য। এই ঘটনার পর কুশ মণ্ডি থানার পুলিশ আরো কার ও জড়িত থাকার সন্দেহে পুলিশ তদন্তে নেমেছে । কিন্তু গ্রামবাসীদের দাবি দোষীদের উপযুক্ত শাস্তি দাবি করেছেন । অতিরিক্ত পুলিশ সুফার গ্ৰামিন ওয়ানডেন ভুটিয়া জানান তিনি জানান পুরো বিষেটি খত্যায়ি দেখার আশ্বাস দিয়েছেন।