ওয়েব ডেস্ক:- বিজেপি কর্মীদের বলেছি কোনও কোয়ারেন্টাইন, কোনও লকডাউন মানবে না। আমরা কাল থেকে সব জায়গায় যাব। দেখি মুখ্যমন্ত্রী বিজেপিকে সামলান, নাকি করোনা-উম্পুনকে সামলান।’ এভাবেই প্রকাশ্যে আইন ভাঙতে বলে বিজেপি কর্মীদের উস্কানি দিলেন রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ।
এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘বিজেপি কর্মীদের সব জায়গায় বাধা দেওয়া হচ্ছে। আমার কর্মীদের বলেছি কোনও কোয়ারেন্টাইন, কোনও লকডাউন মানবে না। আমরা কাল থেকে সব জায়গায় যাব। দেখি মুখ্যমন্ত্রী বিজেপিকে সামলান, নাকি করোনা-উম্পুনকে সামলান।’ দিলীপবাবুর বক্তব্য, ‘দুর্গতদের সাহায্যে গেলে বিজেপির সাংসদদের আটকানো হয়েছে। বিনা কারণে কর্মীদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। তৃণমূলের এমপিরা সব জায়গায় যাচ্ছে। আর আমার বেলায় যত লকডাউন।’ তাঁর দাবি, ‘বিজেপি দুর্যোগ নিয়ে রাজনীতি করে না। কোথাও বিক্ষোভও দেখায়নি। কিন্তু মানুষের কষ্ট যদি বাড়ে তাহলে রাজনীতি করব।’ মন্তব্য বিজেপির রাজ্য সভাপতির।
বিজেপি নেতা-কর্মীদের বিভিন্ন জায়গায় যেতে বাধা দিচ্ছে প্রশাসন। এই অভিযোগ তুলে মুখ্যমন্ত্রীকে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে হুঁশিয়ারি দিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। বুধবার এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “বিজেপি কর্মীদের সব জায়গায় বাধা দেওয়া হচ্ছে। আমার কর্মীদের বলেছি কোনও কোয়ারেন্টাইন, কোনও লকডাউন মানবে না। আমরা কাল থেকে সব জায়গায় যাব। দেখি মুখ্যমন্ত্রী বিজেপিকে সামলান, নাকি করোনা-আমফানকে সামলান।” দিলীপবাবুর বক্তব্য, ‘দুর্গতদের সাহায্যে গেলে বিজেপির সাংসদদের আটকানো হয়েছে। বিনা কারণে কর্মীদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। তৃণমূলের এমপিরা সব জায়গায় যাচ্ছে। আর আমার বেলায় যত লকডাউন।’ তাঁর দাবি, ‘বিজেপি দুর্যোগ নিয়ে রাজনীতি করে না। কোথাও বিক্ষোভও দেখায়নি। কিন্তু মানুষের কষ্ট যদি বাড়ে তাহলে রাজনীতি করব।’ মন্তব্য বিজেপির রাজ্য সভাপতির।
২৭ মে রাজ্যে তৃণমূল সরকারের ৯ বছর পূর্তির দিনটিকে কালো দিন বলে কটাক্ষ করেন দিলীপবাবু। সমালোচনা করেন সরকারের কাজের। এরপরেই বিজেপি নেতা-কর্মীদের বিভিন্ন জায়গায় যেতে বাধা দিচ্ছে প্রশাসন। এই অভিযোগ তুলে বিজেপি কর্মীদের আইন ভাঙায় উস্কানি দেন দিলীপ ঘোষ।