পুজো ও সামাজিক কর্মসূচির মধ্য দিয়ে মানুষের সঙ্গে মেলবন্ধনে অগ্রণী ভূমিকায় বেহালার সোমনাথ ব্যানার্জী
পরিমল কর্মকার (কলকাতা) : বাংলার নানা পুজো উৎসব ও সামাজিক কর্মসূচির মধ্য দিয়ে এলাকার মানুষের সঙ্গে মেলবন্ধনের অন্যতম কারিগর সোমনাথ ব্যানার্জী। পাশপাশি সংগঠক হিসেবে বেহালায় এখন তিনি অগ্রণী ভুমিকায়। তার ডাক নাম বাবন। বেহালার ১২১ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা তিনি। কখনো-সখনো তার সামাজিক কাজে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হলেও, সমস্ত প্রতিকূলতাকে জয় করে এলাকার শ’য়ে শ’য়ে মানুষকে সঙ্গী করে তার জয় রথ ক্রমশঃ সামনের দিকে এগোচ্ছে। তার প্রতি শীর্ষস্থানীয় নেতা-নেত্রীদের দৃষ্টি না থাকলেও সংবাদ মাধ্যমের ফোকাস কিন্তু তার দিকেই। কারণ যিনি বহু মানুষের বিপদ-আপদের ত্রাতা। যিনি ওয়ার্ডের কোনো মানুষের বিপদ-আপদ-সমস্যায় এক ডাকে হাজির, তিনিই তো প্রকৃত সমাজসেবী। তাই তিনি বাবন।
প্রসঙ্গত: স্বাধীনতা দিবস পালন, রথ, রাখী বন্ধন, ভাইফোঁটা, রক্তদান শিবির, ফুটবল-ক্রিকেট টুর্নামেন্ট থেকে শুরু করে দুর্গাপূজা, কালীপূজা, সরস্বতী পুজা, গণেশ পূজা কোনটা বলবো — সবেতেই বাবন। এক ডাকে পাঁচশো, হাজার লোক জড়ো করার ক্ষমতা — তাও বাবন।
আজ (৩১ আগষ্ট) গণেশ পূজো। বাবনের নেতৃত্বে পুজোর সব আয়োজনই ইতিমধ্যেই প্রস্তুত। ১২১ নম্বর ওয়ার্ডের মুচিপাড়া, মাইতি পাড়া, নেতাজী সড়ক, মজলিসআরা রোড, প্রফুল্ল সেন কলোনী, উচুঁডাঙ্গার গণেশ পুজায় প্রধান পরিচালক ও সভাপতি স্বয়ং সোমনাথ ব্যানার্জী (বাবন)। প্রধান আহ্বায়ক হিসেবে রয়েছেন — গণেশ দ্বিবেদি, দেবরাজ দত্ত, শম্ভূ দলুই, পঞ্চা দা, পার্থ শীল। যুগ্ম সম্পাদক হয়েছেন কানু মান্না, পঙ্কজ মজুমদার, বীরেন্দর পাশোয়ান। বিশেষ সহযোগিতায় রয়েছেন শ’খানেক যুবক-যুবতী, তরুণ-তরুণী। রয়েছেন সব বয়সের পুরুষ-মহিলারাও। তাই স্বাভাবিক কারণেই এলাকায় গণেশ পুজোর উৎসাহ-উদ্দীপনা এখন তুঙ্গে।